নতুন আইফোন মোবাইল কেনার আগে অবশ্যই করণীয় বিষয় গুলো জানুন
আইফোন মোবাইল ব্যবহারের শখ আমাদের দেশের প্রায় বেশির ভাগ মানুষের। তাই তারা এই ব্যান্ডের মোবাইল কেনার জন্য অনেক আগ্রহ নিয়ে থাকেন। অনেক কষ্ট করে টাকা জমানোর পর যখন শখের এই ব্যান্ড এর মোবাইল কিনতে গিয়ে ,অনেক হয়রানির শিকার হতে হয়। তাদের এই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে কিছু অসাধু বিক্রেতা তাদের কে বিভিন্ন ভাবে কম দামের মোবাইল যেমন ক্লোন ,কান্ট্রি লক মোবাইল গুলো বেশি দামে বিক্রি করে তাদের ঠকিয়ে দেয়। আজ আমি আপনাদের কিছু টিপস দিবো অরজিনাল আইফোন মোবাইল কিভাবে চিনতে হয় এবং কি কি দেখে আইফোন মোবাইল কিনা জরুরি সেই বিষয়ে কথা বলবো।
১.আইফোন মোবাইল কিনার সময় প্রথমেই খেয়াল করে দেখবেন যে মোবাইল টি কিনতেছেন তার বক্সটি অরিজিনাল কিনা। আর এই বিষয়ে ধারণা পাওয়ার জন্য আপনি ইউটিউবে সার্চ দিয়ে আনবক্সিং ভিডিও অবশ্যই অনেক ভিউ আছে এমন ভিডিও যাচাই করে দেখলে ভালো ধারণা পাবেন।
২.আইফোন মোবাইল কেনার সময় দ্বিতীয় কাজটি হচ্ছে আইফোন এর যে মোবাইল তা আপনি কিনতেছেন ,সেই মোবাইলের বক্সের গায়ের IMEI নাম্বারটা অবশ্যই যাচাই করে দেখুন।কারণ এই মাধ্যমে আপনি বুজতে পড়বেন যে মোবাইল টি কিনতেছেন তা আসল আইফোন মোবাইল।IMEI নম্বর টা যাচাই করার জন্য একটি ওয়েব সাইট আছে.সেই ওয়েব সাইট এ গেলেই সহজে যাচাই করতে পারবেন। IMEI নম্বর টা যাচাই করার সাইট এর লিংক দেয়া হলো : https://m.sim-unlock.net/imei_check/iPhone/
৩.আইফোন মোবাইল কেনার সময় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে যে ফোনটি কিনতেছেন সেই ফোনের সিরিয়াল নাম্বারটা যাচাই করে দেখা।এই খুব জরুরি কারণ এর মাদ্ধমে ও আপনি ভালো খারাপ যাচাই করতে পারবেন। আইফোন মোবাইল এর সিরিয়াল নাম্বার যাচাই করার জন্য একটি সাইট আছে তা দেয়া হলো লিংকে ক্লিক করলেই যাচাই করতে পারবেন Checkcoverage.apple.com
৪.আইফোন মোবাইল এর বক্স খুলার পর অবশ্যই আনুসাঙ্গিক সকল জিনিস গুলো ভালো ভাবে যাচাই করে নিন।আনুসাঙ্গিক জিনিস যেমন: ইয়ারফোন , চার্জার , সিম খোলার পিন , অ্যাপল স্টিকার , লাইটিং কানেক্টর আছে কিনা সকল কিছু ভালো ভাবে দেখে নিন।
৫.তারপর আইফোন মোবাইল চালু করার পর সর্বপ্রথমেই মোবাইল এর Settings > General > About এ গিয়ে মোবাইলে যে IMEI নাম্বার ও সিরিয়াল নাম্বার দেয়া আছে তার সাথে মোবাইল এর বক্সে দেয়া IMEI নাম্বার ও সিরিয়াল নাম্বার এর সাথে ভালোভাবে মিলিয়ে দেখুন মিল আছে কিনা। মোবাইল টি অরজিনাল হলে অবশ্যই সব কিছু মিল থাকবে।
৬.তারপর আইফোন মোবাইল এর আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তা হলো সিম ট্রে তে কোনো চিপ লাগানো আছে নাকি তা যাচাই করা। এই জন্য ফোনের সিম ট্রে খুলার পর চিপ লাগানো আছে কিনা দেখতে হবে। আর যদি থাকে তার মানে হচ্ছে ঐ আইফোন মোবাইল টা গেভি আনলক।এই জিনিসটাকে আবার কান্ট্রি লক ও বলা হয়ে থাকে। এই ধরণের কান্ট্রি লক যদি আইফোন মোবাইল এ থাকে তাহলে সেই মোবাইল এর মূল্য কম হবে। তবে এই ধরণের কান্ট্রি লক আইফোন মোবাইল না কিনাই ভালো।
৭.আইফোন মোবাইল কিনার সময় যদি মোবাইল এর বক্স ইনটেক না থাকে তাহলে অবশ্যই মোবাইল টি নেয়ার আগে ফোনে সিম লাগিয়ে কোথাও কল দিয়ে কথা বলুন,আর কথা বলার সময় অবশ্যই লাউডস্পীকারে কথা বলুন এতে অনেক কিছু সম্পর্ককে আপনি সহজেই ধারণা পেয়ে যাবেন। যেমন আপনি যদি এই রকম করেন তাহলে আপনি এক সাথে সিম সাপোর্ট করছে কিনা ,হিয়ারিং স্পিকার দিয়ে ভালো ভাবে কথা শুনা যাচ্ছে কিনা ,মোবাইল এর লাউড্স্পীকার ঠিক আছে কিনা এবং মাইক্রোফোন ঠিক আছে কিনা তা খুব সহজে পরীক্ষা করা হয়ে যাবে এক সাথে।
৮.তারপর অবশ্যই আইফোন মোবাইল কিনার সময় খুব ভালো ভাবে চেক করতে দেখতে হবে প্রক্সিমিটি সেন্সর , রোটেশন , ক্যামেরা এবং ফ্ল্যাশ লাইট ভালো ভাবে কাজ করছে কিনা।অবসসই এইগুলো দেখে নেয়া টা জরুরি। তাহলে আশা করছি ভালো হবে।
৯.তারপর অবশ্যই আইফোন মোবাইল যদি ওপেন থাকে তাহলে আপনার যদি অ্যাপল আইডি থাকে তাহলে তা সেই মোবাইল লগইন করুন এবং লগইন করার পর অবশ্যই যেকোনো একটি অ্যাপ ইন্সটল করে দেখবেন হয় কিনা।অ্যাপ ইন্সটল হলে সব ঠিক আছে।
১০.আর আইফোন মোবাইল কেনার সময় অবশ্যই চার্জার এবং ইয়ারফোন ভালো ভাবে দেখে নিবেন সেগুলো অরজিনাল কিনা।আর এই গুলো আসল নকল ভালো ভাবে চিনেন জন্য আপনি ইউটিউব এর সাহায্য নিতে পারেন। অবশ্যই অনেক ভিউ আছে এমন ভিডিও দেখুন।আশা করছি ভালো ধারণা পাবেন। তারপর অবশ্যই দেখে নিবেন চার্জার এবং ইয়ারফোন ভালো ভাবে কাজ করছে কিনা।
১১.আইফোন মোবাইল যদি রিফারবিশড হয়ে থাকে তাহলে সেই সকল ফোন এর সিম ট্রে তে IMEI নাম্বার লিখা থাকেনা। আর এমন হয়ে থাকে ইনটেক বক্সেও রিফারবিশড ফোন ঢুকানো থাকতে পারে ।এই দিকে খুব সতর্ক থাকতে হবে। আর এই জন্য বাক্স খুলার আগেই দোকানদারকে এই বিষয়ে বলে নিবেন। বলেন যে রিফারবিশড ফোন হলে অথবা সিম ট্রে তে IMEI নাম্বার লিখা না থাকলে আপনি মোবাইল নিবেন না। অবশ্যই জোরালো ভাবে বলার পরেই বাক্স খুলতে বলবেন।তা না হলে বিপদে পড়তে পারেন।
১২.. আর বর্তমান যুগে তো অসৎ ব্যবসায়ী এর অভাব নেই। অনেক অসৎ ব্যবসায়ী আছে যারা অনেক বেশি লাভের আশায় লাগেজ পার্টি থেকে অনেক কম দামে মোবাইল কিনে থাকে এবং তা বিক্রি করে। যার ফলে লাগেজ পার্টি থেকে নেয়া ১০০ তা ফোনের মধ্যেই গড়ে ৫০ তা মোবাইল কিছু দিন এর মধ্যেই ব্ল্যাকলিস্টেড হয়ে যায়। এর ব্ল্যাকলিস্টেড হয়ে যাবার কারণে তারপর সেই মোবাইল আর কোনো সিম সাপোর্ট করে না। আর এই রকম অসাধু ব্যবসায়ী দের থেকে রক্ষা পেতে মোবাইল কেনার আগে অবশ্যই খুব ভালো ভাবে বলে নিবেন যদি কিছু দিন পর মোবাইল ব্ল্যাকলিস্টেড হয়ে যায় তাহলে তখন মোবাইল রিপ্লেস করে দিতে হবে।এমন তা ভালো করে বলে আনবেন।আর অবশ্যই লক্ষ্য করে ক্যাশমেমোতে এই বিষয়ে লিখা আনবেন। আর যদি এই বিষয়ে মোবাইল বিক্রেতা যদি রাজি হতে না চাই অথবা লিখতে না চাই তবে বুঝে নিবেন যে সেই মোবাইল অবশ্যই সমস্যা আছে। আর এই ধরণের মোবাইলের দোকান থেকে আইফোন না কিনা তাই বুদ্ধিমানের মতো কাজ। তাই মোবাইল কিনার সময় অবশ্যই সতর্ক থাকুন। নষ্ট মোবাইলের থেকে বেঁচে চলুন।
আপনারা আইফোন কিনার সময় অবশ্যই সতর্ক থাকুন।আমার যে বিষয় গুলো নিয়ে কথা বললাম সেই বিষয় গুলো ভালো ভাবে যাচাই বাছাই করে নিন। আশা করছি ভালো আইফোন মোবাইল কিনতে পারবেন।
১.আইফোন মোবাইল কিনার সময় প্রথমেই খেয়াল করে দেখবেন যে মোবাইল টি কিনতেছেন তার বক্সটি অরিজিনাল কিনা। আর এই বিষয়ে ধারণা পাওয়ার জন্য আপনি ইউটিউবে সার্চ দিয়ে আনবক্সিং ভিডিও অবশ্যই অনেক ভিউ আছে এমন ভিডিও যাচাই করে দেখলে ভালো ধারণা পাবেন।
২.আইফোন মোবাইল কেনার সময় দ্বিতীয় কাজটি হচ্ছে আইফোন এর যে মোবাইল তা আপনি কিনতেছেন ,সেই মোবাইলের বক্সের গায়ের IMEI নাম্বারটা অবশ্যই যাচাই করে দেখুন।কারণ এই মাধ্যমে আপনি বুজতে পড়বেন যে মোবাইল টি কিনতেছেন তা আসল আইফোন মোবাইল।IMEI নম্বর টা যাচাই করার জন্য একটি ওয়েব সাইট আছে.সেই ওয়েব সাইট এ গেলেই সহজে যাচাই করতে পারবেন। IMEI নম্বর টা যাচাই করার সাইট এর লিংক দেয়া হলো : https://m.sim-unlock.net/imei_check/iPhone/
৩.আইফোন মোবাইল কেনার সময় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে যে ফোনটি কিনতেছেন সেই ফোনের সিরিয়াল নাম্বারটা যাচাই করে দেখা।এই খুব জরুরি কারণ এর মাদ্ধমে ও আপনি ভালো খারাপ যাচাই করতে পারবেন। আইফোন মোবাইল এর সিরিয়াল নাম্বার যাচাই করার জন্য একটি সাইট আছে তা দেয়া হলো লিংকে ক্লিক করলেই যাচাই করতে পারবেন Checkcoverage.apple.com
৪.আইফোন মোবাইল এর বক্স খুলার পর অবশ্যই আনুসাঙ্গিক সকল জিনিস গুলো ভালো ভাবে যাচাই করে নিন।আনুসাঙ্গিক জিনিস যেমন: ইয়ারফোন , চার্জার , সিম খোলার পিন , অ্যাপল স্টিকার , লাইটিং কানেক্টর আছে কিনা সকল কিছু ভালো ভাবে দেখে নিন।
৫.তারপর আইফোন মোবাইল চালু করার পর সর্বপ্রথমেই মোবাইল এর Settings > General > About এ গিয়ে মোবাইলে যে IMEI নাম্বার ও সিরিয়াল নাম্বার দেয়া আছে তার সাথে মোবাইল এর বক্সে দেয়া IMEI নাম্বার ও সিরিয়াল নাম্বার এর সাথে ভালোভাবে মিলিয়ে দেখুন মিল আছে কিনা। মোবাইল টি অরজিনাল হলে অবশ্যই সব কিছু মিল থাকবে।
৬.তারপর আইফোন মোবাইল এর আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তা হলো সিম ট্রে তে কোনো চিপ লাগানো আছে নাকি তা যাচাই করা। এই জন্য ফোনের সিম ট্রে খুলার পর চিপ লাগানো আছে কিনা দেখতে হবে। আর যদি থাকে তার মানে হচ্ছে ঐ আইফোন মোবাইল টা গেভি আনলক।এই জিনিসটাকে আবার কান্ট্রি লক ও বলা হয়ে থাকে। এই ধরণের কান্ট্রি লক যদি আইফোন মোবাইল এ থাকে তাহলে সেই মোবাইল এর মূল্য কম হবে। তবে এই ধরণের কান্ট্রি লক আইফোন মোবাইল না কিনাই ভালো।
৭.আইফোন মোবাইল কিনার সময় যদি মোবাইল এর বক্স ইনটেক না থাকে তাহলে অবশ্যই মোবাইল টি নেয়ার আগে ফোনে সিম লাগিয়ে কোথাও কল দিয়ে কথা বলুন,আর কথা বলার সময় অবশ্যই লাউডস্পীকারে কথা বলুন এতে অনেক কিছু সম্পর্ককে আপনি সহজেই ধারণা পেয়ে যাবেন। যেমন আপনি যদি এই রকম করেন তাহলে আপনি এক সাথে সিম সাপোর্ট করছে কিনা ,হিয়ারিং স্পিকার দিয়ে ভালো ভাবে কথা শুনা যাচ্ছে কিনা ,মোবাইল এর লাউড্স্পীকার ঠিক আছে কিনা এবং মাইক্রোফোন ঠিক আছে কিনা তা খুব সহজে পরীক্ষা করা হয়ে যাবে এক সাথে।
৮.তারপর অবশ্যই আইফোন মোবাইল কিনার সময় খুব ভালো ভাবে চেক করতে দেখতে হবে প্রক্সিমিটি সেন্সর , রোটেশন , ক্যামেরা এবং ফ্ল্যাশ লাইট ভালো ভাবে কাজ করছে কিনা।অবসসই এইগুলো দেখে নেয়া টা জরুরি। তাহলে আশা করছি ভালো হবে।
৯.তারপর অবশ্যই আইফোন মোবাইল যদি ওপেন থাকে তাহলে আপনার যদি অ্যাপল আইডি থাকে তাহলে তা সেই মোবাইল লগইন করুন এবং লগইন করার পর অবশ্যই যেকোনো একটি অ্যাপ ইন্সটল করে দেখবেন হয় কিনা।অ্যাপ ইন্সটল হলে সব ঠিক আছে।
১০.আর আইফোন মোবাইল কেনার সময় অবশ্যই চার্জার এবং ইয়ারফোন ভালো ভাবে দেখে নিবেন সেগুলো অরজিনাল কিনা।আর এই গুলো আসল নকল ভালো ভাবে চিনেন জন্য আপনি ইউটিউব এর সাহায্য নিতে পারেন। অবশ্যই অনেক ভিউ আছে এমন ভিডিও দেখুন।আশা করছি ভালো ধারণা পাবেন। তারপর অবশ্যই দেখে নিবেন চার্জার এবং ইয়ারফোন ভালো ভাবে কাজ করছে কিনা।
১১.আইফোন মোবাইল যদি রিফারবিশড হয়ে থাকে তাহলে সেই সকল ফোন এর সিম ট্রে তে IMEI নাম্বার লিখা থাকেনা। আর এমন হয়ে থাকে ইনটেক বক্সেও রিফারবিশড ফোন ঢুকানো থাকতে পারে ।এই দিকে খুব সতর্ক থাকতে হবে। আর এই জন্য বাক্স খুলার আগেই দোকানদারকে এই বিষয়ে বলে নিবেন। বলেন যে রিফারবিশড ফোন হলে অথবা সিম ট্রে তে IMEI নাম্বার লিখা না থাকলে আপনি মোবাইল নিবেন না। অবশ্যই জোরালো ভাবে বলার পরেই বাক্স খুলতে বলবেন।তা না হলে বিপদে পড়তে পারেন।
১২.. আর বর্তমান যুগে তো অসৎ ব্যবসায়ী এর অভাব নেই। অনেক অসৎ ব্যবসায়ী আছে যারা অনেক বেশি লাভের আশায় লাগেজ পার্টি থেকে অনেক কম দামে মোবাইল কিনে থাকে এবং তা বিক্রি করে। যার ফলে লাগেজ পার্টি থেকে নেয়া ১০০ তা ফোনের মধ্যেই গড়ে ৫০ তা মোবাইল কিছু দিন এর মধ্যেই ব্ল্যাকলিস্টেড হয়ে যায়। এর ব্ল্যাকলিস্টেড হয়ে যাবার কারণে তারপর সেই মোবাইল আর কোনো সিম সাপোর্ট করে না। আর এই রকম অসাধু ব্যবসায়ী দের থেকে রক্ষা পেতে মোবাইল কেনার আগে অবশ্যই খুব ভালো ভাবে বলে নিবেন যদি কিছু দিন পর মোবাইল ব্ল্যাকলিস্টেড হয়ে যায় তাহলে তখন মোবাইল রিপ্লেস করে দিতে হবে।এমন তা ভালো করে বলে আনবেন।আর অবশ্যই লক্ষ্য করে ক্যাশমেমোতে এই বিষয়ে লিখা আনবেন। আর যদি এই বিষয়ে মোবাইল বিক্রেতা যদি রাজি হতে না চাই অথবা লিখতে না চাই তবে বুঝে নিবেন যে সেই মোবাইল অবশ্যই সমস্যা আছে। আর এই ধরণের মোবাইলের দোকান থেকে আইফোন না কিনা তাই বুদ্ধিমানের মতো কাজ। তাই মোবাইল কিনার সময় অবশ্যই সতর্ক থাকুন। নষ্ট মোবাইলের থেকে বেঁচে চলুন।
আপনারা আইফোন কিনার সময় অবশ্যই সতর্ক থাকুন।আমার যে বিষয় গুলো নিয়ে কথা বললাম সেই বিষয় গুলো ভালো ভাবে যাচাই বাছাই করে নিন। আশা করছি ভালো আইফোন মোবাইল কিনতে পারবেন।
আপনিও খুব ইনফরমেটিভ পোষ্ট লিখেছেন দেখে ভালো লাগলো এবং গুগলের প্রথমে র্যাংক করে আছেন দেখছি তাই আইফোন কেনার আগে কি কি দেখতে হয়
ReplyDeleteKhub upokar holo post tar maddhome...
ReplyDelete