বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় সিম্ফনিকে রক ব্যান্ড De-illumination।ব্যান্ডটি সম্পর্কে জানতে অবশ্যই পড়ুন।
De-illumination শব্দটি প্রকাশ করে বাহ্যিক আলোর, অরোপিত জ্ঞান, কুসঙস্কার এবং আত্মার অন্ধকারকে প্রত্যাখ্যান করার উদ্দ্যেশ্য।
১৯৯৯ সাল থেকে গিটারিস্ট সাজ্জাদ আরেফিন একটি নতুন জন্রা সিম্ফনিকে রক/ সিম্ফনিকে মেটাল নিয়ে কাজ করতে থাকেন । পরবর্তিতে সামস মানসুর ঘানি ওয়ারফেজ এর কিবোর্ডিস্ট সাজ্জাদ আরেফিনকে যোগদান করেন এবং তারা দুইজন এই জন্রা নিয়ে কাজ করতে থাকেন।
De-illumination এর বিগত সদস্যগন:
সামিউল ইসলাম - ড্রামস
রোজারিও রনি রোনাল্ড - ভোকাল
জুনায়েদ সাব্বির আহমেদ কাল্পোনিক - বেজ
গেস্ট সদস্যগনঃ
নাইম হক রোজার – বেজ
নাজিম - ড্রামস
২০০৬ সালে তাদের মনে হয় যে তারা যথেষ্ট তৈরি করেছেন এবং সামস মানসুর ঘানি জনগন এর সামনে এটা উপস্থাপন করার প্রস্তাব দেন। তারা পাওয়ারসার্জ এর ড্রামার সামিউল ইসলাম কে তাদের সাথে ড্রাম বাজানোর প্রস্তাব দেন এবং তিনি রাজি হন। পরবর্তিতে রোজারিও রনি ভোকাল এ এবং অনাবিল সেন বেজ এ আসলে ঐ বছর অক্টোবর এ De-illumination নামের অসাধারন ব্যান্ডটি গঠিত হয়।
সামস মানসুর ঘানি এবং সাজ্জাদ আরেফিন এর অনেক টেকনিকাল সমস্যার সম্মুক্ষিন হতে হয় নতুন জন্রা নিয়ে কাজ করা কালিন সময়। এবং সকল কষ্টের ফল ই ছিলো বাংলাদেশের ১ম সিম্ফনিকে রক/ সিম্ফনিকে মেটাল ব্যান্ড De-illumination.
তারা তাদের প্রথম অ্যালবাম রিলিজ দেয়ার আগে ৪ টি আলাদা সিঙ্গেল ট্র্যাক রিলিজ দেয় বিভিন্ন মিক্সড অ্যালবাম এ।
২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে সালের মিক্সড অ্যালবাম 'দাবানল' এ তারা তাদের দুটি ট্র্যাক 'ছোট স্বপ্ন' এবং 'যান্ত্রিক যোদ্ধা' রিলিজ দেয়। ঐ বছর আগস্ট এ মিক্সড অ্যালবাম 'রেজ-১' এ তারা তাদের আরেকটি ট্র্যাক 'এখনই সময়' রিলিজ দেয়। এক বছর পর অ্যালবাম 'প্রলয়' এ তারা তাদের ৪র্থ সিঙ্গেল ট্র্যাক 'হামাগড়ি' রিলিজ দেয়।
২০১০ এর আগস্ট এ তারা তাদের প্রথম অ্যালবাম 'অনিবার্য' রিলিজ করে যেটি বাংলাদেশ নতুন এক জন্রার উদ্ভব ঘটায় এবং ইতিহাসের খাতায় বাংলাদেশের প্রথম সিম্ফনিকে রক/ সিম্ফনিকে মেটাল অ্যালবাম হিসেবে লিপিবদ্ধ হয়। De-illumination তাদের অ্যালবাম এর প্রমোশন এর জন্য দেশের বিভিন্ন শহর এ যায়। তাদের ঐ ক্যাম্পেজিং এর নাম দেয়া হয় 'Onibarjo De-nation Public launch and visit tour'। তারা পুরো দেশ থেকেই এর অনেক ভালো সাড়া পায়। ABC Radio তাদের এ ব্যাপারে অনেক সহায়তা করে।
২০১১ সালে ৭ম সিটিসেল চ্যানেল আই মিউজিক অ্যায়ওয়ার্ড এ De-illumination বিচারকদের পছন্দে সেরা ব্যান্ড নির্বাচিত হয় এবং গিটারিস্ট সাজ্জাদ আরেফিন সেরা সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার নির্বাচিত হন। দুটো অ্যায়ওয়ার্ড ই 'অনিবার্য' অ্যালবাম এর জন্য পাওয়া হয়। এছাড়াও সাজ্জাদ আরেফিন Benson and Hedges Star search 2001 এর সেরা গিটারিস্ট নির্বাচিত হয়।
২০১২ তে মিক্সড অ্যালবাম 'হাতিয়ার' এ De-illumination তাদের ৫ম সিঙ্গেল 'বৈশাখ' রিলিজ দেয়।
De-illumination এর সদস্যদের অনেক পরিবর্তন হয় কিন্তু তারা থেমে থাকে নি। তারা মিউজিক করে যাচ্ছে এবং করতে থাকবে ইনশাল্লাহ।
De-illumination এর বর্তমান লাইন আপ:
সাজ্জাদ আরেফিন - গিটার
সামস মানসুর ঘানি - কিবোর্ড
অনাবিল সেন - বেজ
জিল্লুর রহমান মিঠু - ড্রামস
আকিব কামাল - ভোকাল
এছাড়া De-illumination নানান চ্যারেটি শো করে থাকে। থাকে। তারা Bangladesh International Recovery Developments(BIRD) এর আয়োজন করা একটি শো করে রাস্তার শিশুদের জন্য যার অর্ধেক টাকা সাভার এর আহতদের দেয়া হয়েছিল।
De-illumination ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবাম অনিবার্য এর ট্র্যাক লিস্ট দেয়া হলো :
বায়বীয়
স্রষ্টা
সহযাত্রী
অনিবার্য
কেউ নেই
পারাপার
বরপুত্র
নিথর
বৃষ্টি
প্রার্থনা
আবার আসিব ফিরে
আমায় ব্যবহার করুন
De-illumination ব্যান্ডের জনপ্রিয় গানসমূহ দেয়া হলো :
Song :Bayobio
Album :Onibarjo · 2010
Song :Sroshta
Album :Onibarjo · 2010
Song :Shohojatri
Album :Onibarjo · 2010
Song :Onibarjo
Album :Onibarjo · 2010
Song :Keu Nei
Album :Onibarjo · 2010
Song :Parapar
Album :Onibarjo · 2010
Song :Borputro
Album :Onibarjo · 2010
Song :Nithor
Album :Onibarjo · 2010
Song :Brishti
Album :Onibarjo · 2010
Song :Prarthona
Album :Onibarjo · 2010
Song :Abar Ashibo Firey
Album :Onibarjo · 2010
Song :Amay Babohar Korun
Album :Onibarjo · 2010
Bijoyer Opekkhay-----2014
Jantrik joddha----------2012
Choto sopno------------2012
Hamaguri-----------------2012
Post Cradit :Mashrur Rahman
Comments
Post a Comment