সাউথ ইন্ডিয়ান বক্স অফিস কড়চা !
ব্লকবাস্টার, হিট, ফ্লপ কিভাবে নির্ণয় করা হয়?? বাজেটের ভূমিকা কতটুকু?? প্রি-রিলিজ বিজনেস মানে কি মুক্তির আগেই আয়?? 😉 বাজেট, প্রি-রিলিজ, বক্স অফিস- এসব ব্যাপারে অনেকেরই ভুল ধারণা আছে।
কোনো মুভি রিলিজ হওয়ার পর, প্রথম প্রশ্ন থাকে সম্ভবত- আজ কত আয় করলো? আয়ের সমীকরণ চলতে থাকে শেষ পর্যন্তই। একসময় বিভিন্ন দিক হিসাব করে, মুভিটিকে হিট/ফ্লপ/ব্লকবাস্টার বা এই জাতীয় একটি ট্যাগ দেওয়া হয়।📷😁 ভবিষ্যতে মুভিটিকে নিয়ে কোনো কথা বলার আগেও, প্রথমে শোনা হয়- বক্স অফিসে এটার রেজাল্ট কি ছিলো? 📷😜 বক্স অফিসে খারাপ করে, অনেক ডিরেক্টর উধাও হয়ে গেলো! অনেক অভিনেতার খ্যাতি কমে গেলো! মোদ্দা কথা হচ্ছে, যেকোনো মুভির ক্ষেত্রেই বক্স অফিস সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এখন কথা হচ্ছে, মুভিটি ফ্লপ/হিট তা কিভাবে হিসাব করা হয়?? বাজেটই যদি সব হবে, অনেক ক্ষেত্রে উল্টাপাল্টা দেখি কেনো?? আসুন এ নিয়ে একটু আলোচনা করি। 📷😎 প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক, কারা প্রত্যক্ষভাবে বক্স অফিসের সাথে জড়িত... !
প্রযোজকঃ
প্রযোজক হচ্ছে সেই ব্যক্তি, যিনি মুভি নির্মাণের সমস্ত টাকা খরচ করেন। এটা কোনো ব্যক্তিও হতে পারে, বা কোনো প্রোডাকশন হাউজও হতে পারে। যেমন- গীতা আর্টস, দিল রাজু, ভি ক্রিয়েশন্স, মাইথ্রি মুভি মেকারস ইত্যাদি। প্রযোজকের টোটাল খরচই হচ্ছে বাজেট!
ডিস্ট্রিবিউটারঃ
মুভি বানালেই হয় না, থিয়েটারে থিয়েটারে তা মুক্তি তো দিতে হবে! এজন্য কাজ করে ডিস্ট্রিবিউটার কোম্পানিগুলো। যেমন- ক্লাসিক এন্টারটেইনমেন্ট, ব্লু স্কাই, শ্রী ভেঙ্কটেশ্বরা ক্রিয়েশন্স ইত্যাদি ডিস্ট্রিবিউট কোম্পানি। প্রযোজকরা সাধারণত ডিস্ট্রিবিউটারদের নিকট মুভি বিক্রি করে। যাকে বলা হয় Theatrical Rights! অবশ্য, প্রোডাকশন হাউজ নিজেই অনেক সময় ডিস্ট্রিবিউট করে থাকে। যাই হোক, ডিস্ট্রিবিউটাররা আবার বিভিন্ন অঞ্চলের সাব-ডিস্ট্রিবিউটরদের কাছে ছবি বিক্রি করে। সাব-ডিস্ট্রিবিউটাররা থিয়েটার মালিকদের কাছে বিক্রি করে। বিক্রি বলতে, চুক্তি! লাভ-লোকসান যাই হোক, ২০:৮০, ১৫:৮৫- এই জাতীয় চুক্তি। দিন, সপ্তাহ হিসেবেও পার্সেন্টেজ কম-বেশি হয়। এরকম- ১ম দিন নেট কালেকশনের ২০:৮০, সপ্তাহের বাকি ৬ দিন ১৮:৮২, বাকি সব সপ্তাহ ১৫:৮৫.... এই টাইপের একটা নির্দিষ্ট চুক্তি। তখন হল মালিকরা তাদের থিয়েটারে মুভি চালায়।
থিয়েটারের ব্যবসায়েঃ
থিয়েটার মালিক আর ডিস্ট্রিবিউটারদের পার্সেন্টেজ থাকে। প্রযোজকরা সাধারণত মুভি তৈরির চেয়ে বেশি দামে ডিস্ট্রিবিউটারদের নিকট বিক্রি করে। এখন, ডিস্ট্রিবিউটার আর হল মালিকদের লাভ-লোকসানের উপর নির্ভর করে, মুভিটি হিট নাকি ফ্লপ!
ডিস্ট্রিবিউটারদের খরচঃ
প্রযোজক থেকে মুভি ক্রয় (থিয়েট্রিক্যাল রাইটস), প্রচার-প্রচারণা।
প্রি-রিলিজ বিজনেসঃ
থিয়েট্রিক্যাল রাইটস (ডিস্ট্রিবিউটররা যেটা কেনে), স্যাটেলাইটস, মিউজিক, ডাবিং ইত্যাদি সব রাইটস। প্রি-রিলিজের পুরো অর্থটাই প্রযোজকের আয়।
গ্রোস, নেট ও শেয়ার কালেকশনঃ
মুভি বক্স অফিসে যত টাকা আয় করে, তাই গ্রোস কালেকশন। অর্থাৎ, মোট টিকিট বিক্রি= গ্রোস কালেকশন। সেখান থেকে সরকারকে এন্টারটেইনমেন্ট ট্যাক্স দেওয়ার পর যা থাকে, তা নেট কালেকশন। যেমন- তেলুগু রাজ্যের বর্তমান ট্যাক্স: ১০০+ টাকা দামে টিকিটে- ২৮%, ১০০ এর নিচে- ১৮%... তার মানে, তেলুগু রাজ্যে মোট টিকিট বিক্রির টাকার নির্ধারিত এই ১৮-২৮% সরকারকে দিয়ে, বাকি যে ৮২% বা যা থাকছে- সেটা হচ্ছে নেট কালেকশন। এখান থেকে থিয়েটার মালিকদের দিয়ে যেটা থাকে, সেটা শেয়ার। উপরেই বলেছি, ডিস্ট্রিবিউটারদের সাথে থিয়েটার মালিকদের নির্দিষ্ট চুক্তি থাকে। এটা থিয়েটারের মানের ভিত্তিতে কম-বেশি হয়। এবং সপ্তাহ ভিত্তিতে কম-বেশি হয়। ধরুন, ২০:৮০ চুক্তি। তাহলে, ঐ নেটের ৮২% এর ২০% থিয়েটার মালিককে দিয়ে, বাকি যে টাকা থাকে- সেটাই শেয়ার কালেকশন। যা ডিস্ট্রিবিউটারের আয়।
ডিজাস্টার, ফ্লপঃ
যখন ডিস্ট্রিবিউটারদের বিনিয়োগের টাকা ফেরৎ আসে না। থিয়েট্রিক্যাল রাইটস এর ৬৫% এর কম কভার হলে- ডিজাস্টার; ৮০% এর কম হলে ফ্লপ। 📷😞
এভারেজ, সেমিহিটঃ
থিয়েট্রিক্যাল রাইটস এর ৮০% কভার হলে এভারেজ। ৯০% হলে এবোভ এভারেজ বা সেমিহিট। 📷👍
হিট, সুপারহিটঃ
ডিস্ট্রিবিউটারদের বিনিয়োগ অর্থাৎ থিয়েট্রিক্যাল রাইটস যদি পুরোটাই উঠে যায়, সাথে ৫% লাভ থাকে- তাহলে হিট! লাভের পরিমাণ ২০% হলেই সুপারহিট! 📷😁
ব্লকবাস্টার, অলটাইম ব্লকবাস্টারঃ
৪০% লাভ হলে ব্লকবাস্টার। ৬০% বা তারও বেশি হলে অলটাইম ব্লকবাস্টার। 📷✌
(তেলুগুতে এরকম পার্সেন্টেজ। তামিলেও প্রায় এরকম। মালায়ালামে হালকা কম। সামান্য কম-বেশ আর কি!)
ইন্ডাস্ট্রি হিটঃ
ইন্ডাস্ট্রি হিট হতে হলে, সর্বশেষ ইন্ডাস্ট্রি হিটের শেয়ার কালেকশন অতিক্রম করতে হয়। মানে, শেয়ার কালেকশন রেকর্ডে- উক্ত ইন্ডাস্ট্রির নাম্বার ওয়ান মুভিকে টপকে নতুন সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়তে হবে। ধরুন, তেলুগু ইন্ডাস্ট্রির বর্তমান ইন্ডাস্ট্রি হিট হচ্ছে বাহুবলি! এখন, নতুন কোনো মুভি ইন্ডাস্ট্রি হিট হতে হলে- বাহুবলির শেয়ার কালেকশন টপকাতে হবে! তবে, বাহুবলির ব্যাপারটা অন্য লেভেলে চলে যায় বিধায়... নন-বাহুবলি বলে একটা শব্দের প্রচলন হয়েছে। আর, নন-বাহুবলি ইন্ডাস্ট্রি হিট এখন খয়েদি নং ১৫০... সো, নতুন কোনো মুভি নন-বাহুবলি ইন্ডাস্ট্রি হিট হতে হলে, খয়েদির টোটাল শেয়ারকে টপকাতে হবে। 📷😎
১। প্রি-রিলিজ বিজনেস মানে এই নয়- মুক্তির আগেই এত টাকা কামিয়ে নিলাম! ব্লকবাস্টার ঠেকায় কে? প্রি-রিলিজ বিজনেস মানে প্রডিউসার এই মুভির সমস্ত সত্ব বিক্রি করে দিলো। যার বড় অংশ হচ্ছে থিয়েট্রিক্যাল রাইটস। এখন এটা বক্স অফিসে তো উঠাতে হবে, নাকি? উদাহরণ- আমি একটি মুভি বানালাম। আমি প্রডিউসার। আপনি ডিস্ট্রিবিউটার। অন্য সব ডিস্ট্রিবিউটার থেকে আপনি বেশি টাকা অফার করলেন। আমি ৭০ কোটিতে আপনার কাছে মুভি বিক্রি করে দিলাম। এটা হচ্ছে আমার (প্রডিউসার) এর প্রি-রিলিজ বিজনেস। সাথে ১৫ কোটির স্যাটেলাইট, মিউজিক, ডাবিং রাইটসও বিক্রি করলাম। আমার মোট প্রি-রিলিজ বিজিনেস ৯৫ কোটি। কথা হচ্ছে, আপনি ডিস্ট্রিবিউটার। আপনার খরচ কত? ৭০ কোটি। মুভি বিক্রি করেই আমি খালাস! এবার আপনার পালা। আপনি যদি আর ৫ কোটি টাকা মুভির প্রচারণায় খরচ করেন- আপনার খরচ ৭৫, না করলে ৭০ই থাকলো। এখন আপনি বিভিন্ন এরিয়ায় আপনার সাব-ডিস্ট্রিবিউটারদের মাধ্যমে বা যেভাবেই হোক, থিয়েটারে থিয়েটারে মুভি মুক্তি দিলেন। থিয়েটার মালিকের সাথে চুক্তি অনুযায়ী টাকা ও ট্যাক্স ইত্যাদি দিয়ে- আপনার যদি খরচের ৭০/৭৫ টাকা উঠে লাভ হয়, তবেই মুভি হিট! সো... থিয়েট্রিক্যাল রাইটসের সাথে বক্স অফিসে ইনকামের সম্পর্ক নেই। কাজটা বক্স অফিসেই করা লাগে। যে মুভির থিয়েট্রিক্যাল রাইটস যত বেশি হয়, সে মুভিকে তত বেশি চ্যালেঞ্জ নিয়েই হিট-সুপারহিট হতে হয়। 📷👌
২। বাজেটের কি ভূমিকা তাইলে?? 📷😱
- বাজেটের বিশেষ কোনো ভূমিকা নেই একচুয়ালি। ধরুন, আপনি সাই ধরমকে দিয়ে ৭০ কোটি বাজেটের সিনেমা বানালেন। এখন কোনো ডিস্ট্রিবিউটারই আপনাকে ৩০ কোটির বেশি অফার করলো না! আপনি নিজে ডিস্ট্রিবিউট করেও এ টাকা উঠাতে পারলেন না! তাইলে? ভূমিকা এটাই।
.
উপরের ২ পয়েন্টের ভিত্তিতেঃ
বেশি বাজেট= টপ কাস্ট, হাইপ সৃষ্টি
টপ কাস্ট, হাইপ সৃষ্টি= বেশি দামে থিয়েট্রিক্যাল রাইটস
বেশি দামে থিয়েট্রিক্যাল রাইটস= বেশি চ্যালেঞ্জ
৩। অনেক আয় করেও ফ্লপ/ডিজাস্টার হয়! কাহিনি কি?? 📷😖
- ডিজে সিনেমা তৈরি হলো ধরুন ৫০-৫৫ কোটি বাজেটে। কিন্তু, এটাতে স্টারকাস্ট হওয়ায়, অনেক হাইপ থাকায়- ৮০ কোটিতে এক ডিস্ট্রিবিউটার কিনে নিলো থিয়েট্রিক্যাল রাইটস! প্রডিউসার দিল রাজুর টাকা এসে গেছে। সে এখন খালাস! চ্যালেঞ্জটা এখন ডিস্ট্রিবিউটাররে। মুভি নরমাল হিট করাতেও- তাকে এই ৮০ কোটি টাকার শেয়ার উঠাতে হবে। মানে, ১৩৫-১৪৫ কোটি মতো হবে- গ্রোসের ফিগারে। এখন বাজেট যাই হোক... ডিজের গ্রোস যদি ৯০-৯৫ কোটিও হয়, তাও দেখা যাচ্ছে মুভি ফ্লপ! কারণ, ৯০-৯৫ গ্রোস থেকে ট্যাক্স ও থিয়েটার মালিকের দিয়ে যে অঙ্কটা (শেয়ার) বাদ থাকছে- তা ডিস্ট্রিবিউটারের বিনিয়োগের ৮০ কোটির ৭৫%ও নয়! যেমনটা হয়েছেও, বাজেটের থেকে বেশি রিকোভার করেছে, গ্রোসও ১১৫+! কিন্তু, ঐ যে... থিয়েট্রিক্যাল রাইটস তথা ডিস্ট্রিবিউটারের খরচ! সেটার পুরোটা উঠাতে পারেনি। ৯০% রিকোভার করে এভারেজ... মহেশের স্পাইডারও একই কাহিনিতে ফ্লপ! হাইপ অনেক থাকায়- এটার থিয়েট্রিক্যাল রাইটস আরো বেশি! ডিস্ট্রিবিউটাররা অনেক বেশি দাম দিয়ে থিয়েটারে চালানোর সত্ব কেনে! কিন্তু, মোট গ্রোস থেকে ট্যাক্স ও থিয়েটার মালিকদের দেওয়ার পর- যে শেয়ারটা থাকছে, তা তাদের বিনিয়োগের তুলনায় অনেক কম! 📷😞
৪। তাইলে তো দারুণ! আমি মুভি বানাবো। ডিস্ট্রিবিউটারদের কাছে বিক্রি করবো! লস হলে ডিস্ট্রিবিউটারের হবে! আমি প্রডিউসার, আমি সেফ! 📷😂
- আচ্ছা?? প্রডিউসারদের রিস্ক এটাই: ধরুন আপনি বুঝতে ভুল করে ফেললেন। একটা মুভিতে বেশি টাকা খরচ করে ফেললেন, অথচ সেই অনুযায়ী ডিস্ট্রিবিউটার পেলেন না! আবার কম টাকা খরচে দেখা যাচ্ছে- কাস্ট ক্রু ভালো হচ্ছে না, মুভির মান ভালো হচ্ছে না। ফলাফল: ডিস্ট্রিবিউটাররাও মুভি কিনতে আগ্রহী হচ্ছে না। বা কিনলেও কম দামে। সো... প্রতিটা প্রডিউসারকেই ভেবে-চিন্তে টাকা ঢালতে হয়।
৫। ডিস্ট্রিবিউটারের কাছে দিয়েই প্রডিউসার খালাস? 📷😒
- না! অবশ্যই না! তাদের ভেতর চুক্তি থাকে: "মুভি --% এর বেশি লাভ/লস করলে, তার --% আমি (পরিচালক) বহন করবো।" তাই দেখা গেছে, ব্রহ্মাতসভাম হিউজ ডিজাস্টার হওয়ার পর: ডিস্ট্রিবিউটারের টাকা ব্যাক দেওয়া লেগেছে প্রডিউসারের। আবার, যে সব মুভি অনেক বেশি হিট হয় (ব্লকবাস্টার, অলটাইম ব্লকবাস্টার ইত্যাদি)- চুক্তি অনুযায়ী... প্রডিউসার তার ভাগ পায়। ফলে, প্রি-রিলিজ বিজনেস (থিয়েট্রিক্যাল রাইটস+আদারস রাইটস) এর সাথে- বোনাস হিসেবে এই অর্থ আবার তার পকেটে যায়। অনেক সময়, চুক্তির বাইরেও লাভ-লসের টাকা ভাগ বাটোয়ারা হয়। সেটা তাদের একান্ত নিজস্ব ব্যাপার। যেমন, মহেশ শুনলাম "স্পাইডার"য়ে তার পারিশ্রমিকের ৩০% ডিস্ট্রিবিউটারদের দিচ্ছে। এটা না দিলেও ব্যাপার না! আইনগত ঝামেলা নেই, কারণ চুক্তির বাইরে এটা। এটা একান্ত তার মহানুভবতা বা ব্যক্তিগত ব্যাপার। 📷😊
৬। অনেক মুভির আলাদা ডিস্ট্রিবিউটার থাকেনা। আই মিন, প্রডিউসারেরই ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি আছে এবং সে নিজেই ডিস্ট্রিবিউট করে। এখানে লাভ-লস দুইটারই সম্ভবনা আছে। ধরুন... অন্য এক ডিস্ট্রিবিউটার আপনাকে ১০০ কোটি অফার দিলো- আপনি দিলেন না! নিজেই ডিস্ট্রিবিউট করলেন! এখন বক্স অফিসে যদি খারাপ করে- পুরো বাঁশটা নিজেই খাওয়া লাগলো! ডিস্ট্রিবিউটারকে দিলে, সেফ থাকতেন। ক্ষতি হলেও, পরিমাণ কম হতো। পক্ষান্তরে, লাভের ব্যাপারে একই যুক্তি! 📷😉
সাউথ ইন্ডিয়ায় ঠিক এভাবেই বক্স অফিসের কার্যক্রম চলে থাকে। বলিউড বা অন্যান্য সব ইন্ডাস্ট্রিতে একটু আলাদা। সাউথে বলিউডের নিয়ম ফলো হলে... স্পাইডার হয়তো বক্স অফিস ভার্ডিক্টে ফ্লপ এড়াতো। ডিজে, জলাকু সুপারহিট হতো। তবে, বলিউডের ব্যাপারে আমার খুব বেশি ধারণা নেই। আর, আমার টপিক্সও সেটা নয়। সাউথ ইন্ডিয়ান বক্স অফিসের ব্যাপারে- ধারণা দেওয়ার ইচ্ছা ছিলো, দিলাম। আশা করি অনেকের জ্ঞানের ক্ষুধা মেটাতে পোস্টটা সক্ষম হবে। আমার ভুল-ভ্রান্তি হলে, গঠনমূলক মতামত জানাবেন। কোনো ব্যাপারে সন্দেহ থাকলে, জিজ্ঞাসা করবেন। জানানোর চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ।
Main Post: Akash Ahmed
Comments
Post a Comment