গিটার বাজানো শিখা অনেক সাধনার এবং কষ্টের একটি বিষয়।গিটার বাজানো নিয়ে কিছু কথা পড়ুন ।
একদিন বিকেলে ছাদের উপর বসে, একটা একস্টিক হাতে নিয়ে, চেনা কোন গানের একটা টিউন তুলে বন্ধুদের মন জয় করে নিলেন।
বিয়ে বাড়িতে ইলেক্ট্রিক গিটার হাতে নিয়ে একটা গান কাভার দিয়ে হাজার মানুষের মন জয় করে নেয়াও খুব কষ্টসাধ্য ব্যপার নয়।
এই লোক গুলো গিটার বাজাতে জানে, কিন্তু গিটারিস্ট হতে পারেনি।
:
দেশে এতো মানুষ গিটার বাজায় সাধারণ মানুষের মনে হতেই পারে, এ আর এমন কি কাজ।
এটা বাজানো তো তেমন কষ্টসাধ্য কিছু নয়, একজন শিক্ষকের কাছে গিয়ে কিছুদিন টুংটাং করলেই হয়ে গেল।
ছয় মাস, এক বছর গিটার ক্লাস করে এসে কেউ কেউ যখন নিজেকে গিটারিস্ট দাবী করে বসে, লজ্জায় গিটারের তাড় দিয়ে গলায় ফাস লাগিয়ে মরে যেতে ইচ্ছে করে।
হ্যাঁ গিটার বাজানো সহজ কাজ, কিন্তু গিটারিস্ট হওয়া কঠিন কাজ।
দুই একটা পরিচিত গানের টিউন গিটারে তুললেই, বা দুই একটা পরিচিত গান কাভার করলেই সহজেই তাকে মানুষ গিটারিস্ট ভেবে নেয়।
তাহলে যারা দিন রাত খেটে মরছে, ৬ টা তাড় থেকে হৃদয়স্পর্শী সব টিউন তৈরী করছে, তাদের কি বলবো?
জন ডেনভার, বব মারলি এরা তো টিউন তৈরি করার কোন যাদু জানতো না।
এই গিটার দিয়েই বাজিমাৎ করে দিলো।
আপনি ভাবতে পারেন, একটা একস্টিক হাতে নিয়ে "কবির সুমন হাজার হাজার মানুষের মন জয় করে নিলেন।
সুমন ভাইকে "বেজবাবা" উপাধিটা মানুষ কি এমনি এমনিই দিয়ে দিলো?
বেজ গিটারে আগুণ তুলার ক্ষমতা যে রাখে তাকে তো এই নামেই মানায়।
ইবরাহিম আহমেদ কমল উনার গিটার সলো নিয়ে কিছু বলতে গেলে যদি কম বলে ফেলি সে ভয়ে কখনো মুখ ফুটে বলতেই পারিনি ভাই আপনি সেরাদের একজন।
নাহিয়ান ভাই "রিফ মাস্টার"
বাচ্চু ভাই, সামির হাফিজ ভাই বা অন্য যারাই আছে, এরা গিটারের কেরামতি দেখিয়েছেন সবাই সবার অবস্থান থেকে।
এই লোক গুলোর মাধ্যমেইতো গিটার কে চেনা, গিটারের টিউনকে আপন করে নেয়া।
পৃথিবীতে এদের চেয়ে কত ভালো ভালো, কত বড় বড় গিটারিস্ট আছে, সে হিসেব আমি কখনই করিনি।
আমাকে গিটার চিনিয়েছে এই মানুষ গুলোই।
একতারা আর বাঁশির পর যে বাদ্যযন্ত্র আমার ভেতরে তোলপাড় তৈরি করে দেয়, সেটা হল "গিটার"
এই গিটারের সুর আমার, কখনো দু চোখ ভারি করে তুলে, কখনো বা হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ঘটায়।
কখনো কখনো মস্তিষ্কের অলি গলিতে লুকিয়ে থাকা হতাশা হাহাকার গুলোকে টেনে বেড় করে গলা টিপে হত্যাকরে দেয়।
কি অদ্ভুত!
কি অদ্ভর!
একটা গিটারের ছয়টা তাড় থেকে একটা টিউন তৈরি হয়, সে টিউন মুহূর্তে কিভাবে মনে ঝড় তুলে দেয়।
আমি গান পাগল মানুষ, তাই বোধহয় সহজেই অবাক হই।
:
"ছয়টি তারে লুকিয়ে আছে
ছয় রকমের দুঃখ আমার"
গুরু জেমসের এই গানটা শুনেনি এমন কয়জন শ্রোতা আছে।
মানুষ শুধু গান শুনেছে, মুগ্ধ হয়েছে, সে ছয় রকমের দুঃখের সাথে কয়জনই বা পরিচিত হতে পেরেছে?
গিটারের একেকটা তার একেক রকমের দুঃখ বয়ে বেড়ায়।
একেকটা ইতিহাস একেকটা সলোর সাথে মিসে থাকে।
হাজার হাজার নির্ঘুম নিঃসঙ্গতার রাতে, সে ইতিহাসে চোখ বুলিয়ে আমি জেনেছি "গিটার কাঁদতে জানে"
বিয়ে বাড়িতে ইলেক্ট্রিক গিটার হাতে নিয়ে একটা গান কাভার দিয়ে হাজার মানুষের মন জয় করে নেয়াও খুব কষ্টসাধ্য ব্যপার নয়।
এই লোক গুলো গিটার বাজাতে জানে, কিন্তু গিটারিস্ট হতে পারেনি।
:
দেশে এতো মানুষ গিটার বাজায় সাধারণ মানুষের মনে হতেই পারে, এ আর এমন কি কাজ।
এটা বাজানো তো তেমন কষ্টসাধ্য কিছু নয়, একজন শিক্ষকের কাছে গিয়ে কিছুদিন টুংটাং করলেই হয়ে গেল।
ছয় মাস, এক বছর গিটার ক্লাস করে এসে কেউ কেউ যখন নিজেকে গিটারিস্ট দাবী করে বসে, লজ্জায় গিটারের তাড় দিয়ে গলায় ফাস লাগিয়ে মরে যেতে ইচ্ছে করে।
হ্যাঁ গিটার বাজানো সহজ কাজ, কিন্তু গিটারিস্ট হওয়া কঠিন কাজ।
দুই একটা পরিচিত গানের টিউন গিটারে তুললেই, বা দুই একটা পরিচিত গান কাভার করলেই সহজেই তাকে মানুষ গিটারিস্ট ভেবে নেয়।
তাহলে যারা দিন রাত খেটে মরছে, ৬ টা তাড় থেকে হৃদয়স্পর্শী সব টিউন তৈরী করছে, তাদের কি বলবো?
জন ডেনভার, বব মারলি এরা তো টিউন তৈরি করার কোন যাদু জানতো না।
এই গিটার দিয়েই বাজিমাৎ করে দিলো।
আপনি ভাবতে পারেন, একটা একস্টিক হাতে নিয়ে "কবির সুমন হাজার হাজার মানুষের মন জয় করে নিলেন।
সুমন ভাইকে "বেজবাবা" উপাধিটা মানুষ কি এমনি এমনিই দিয়ে দিলো?
বেজ গিটারে আগুণ তুলার ক্ষমতা যে রাখে তাকে তো এই নামেই মানায়।
ইবরাহিম আহমেদ কমল উনার গিটার সলো নিয়ে কিছু বলতে গেলে যদি কম বলে ফেলি সে ভয়ে কখনো মুখ ফুটে বলতেই পারিনি ভাই আপনি সেরাদের একজন।
নাহিয়ান ভাই "রিফ মাস্টার"
বাচ্চু ভাই, সামির হাফিজ ভাই বা অন্য যারাই আছে, এরা গিটারের কেরামতি দেখিয়েছেন সবাই সবার অবস্থান থেকে।
এই লোক গুলোর মাধ্যমেইতো গিটার কে চেনা, গিটারের টিউনকে আপন করে নেয়া।
পৃথিবীতে এদের চেয়ে কত ভালো ভালো, কত বড় বড় গিটারিস্ট আছে, সে হিসেব আমি কখনই করিনি।
আমাকে গিটার চিনিয়েছে এই মানুষ গুলোই।
একতারা আর বাঁশির পর যে বাদ্যযন্ত্র আমার ভেতরে তোলপাড় তৈরি করে দেয়, সেটা হল "গিটার"
এই গিটারের সুর আমার, কখনো দু চোখ ভারি করে তুলে, কখনো বা হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ঘটায়।
কখনো কখনো মস্তিষ্কের অলি গলিতে লুকিয়ে থাকা হতাশা হাহাকার গুলোকে টেনে বেড় করে গলা টিপে হত্যাকরে দেয়।
কি অদ্ভুত!
কি অদ্ভর!
একটা গিটারের ছয়টা তাড় থেকে একটা টিউন তৈরি হয়, সে টিউন মুহূর্তে কিভাবে মনে ঝড় তুলে দেয়।
আমি গান পাগল মানুষ, তাই বোধহয় সহজেই অবাক হই।
:
"ছয়টি তারে লুকিয়ে আছে
ছয় রকমের দুঃখ আমার"
গুরু জেমসের এই গানটা শুনেনি এমন কয়জন শ্রোতা আছে।
মানুষ শুধু গান শুনেছে, মুগ্ধ হয়েছে, সে ছয় রকমের দুঃখের সাথে কয়জনই বা পরিচিত হতে পেরেছে?
গিটারের একেকটা তার একেক রকমের দুঃখ বয়ে বেড়ায়।
একেকটা ইতিহাস একেকটা সলোর সাথে মিসে থাকে।
হাজার হাজার নির্ঘুম নিঃসঙ্গতার রাতে, সে ইতিহাসে চোখ বুলিয়ে আমি জেনেছি "গিটার কাঁদতে জানে"
Comments
Post a Comment