ত্রিলয় ব্যান্ডের অ্যালবাম এর নাম থেকেই জন্ম হয় শুন্য ব্যান্ডের।জানতে পড়ুন।
বাংলাদেশের বর্তমানের রক মিউজিক ভক্তদের কাছে হয়তো ত্রিলয় নাম তা খুব একটা পরিচিত না।তবে এই দেশের বেশির ভাগ পুরাতন রক মিউজিক ভক্তদের মধ্যে ত্রিলয় অনেক পরিচিত একটা ব্যান্ড। ত্রিলয় ব্যান্ড যখন মঞ্চ কাঁপাতো তখন আমার বয়স খুব কম ছিল তখন হয়তো ২/৩ বছর ছিল। আর আমি যখন প্রাইমারি স্কুলে ভর্তি হই তখন ত্রিলয় ব্যান্ড হারিয়ে যায় কোনো এক অজানার পথে। আর এই জন্য আমি তেমন একটা পুরাতন রক মিউজিক ভক্তদের একজন হতে পারি নি। আর যার কারণে এই ব্যান্ডটির সম্পর্কে ও তেমন কোনো ধারণা ছিল না।
তবে ত্রিলয় ব্যান্ডের সাথে অপ্রত্যাশিত ভাবে পরিচয় হয়ে যায়।আর হয়তো আমার ত্রিলয় ব্যান্ডের সাথে পরিচয় হওয়া টা ভাগ্যেই ছিল। আমার সাথে ত্রিলয় ব্যান্ডের পরিচয়টা হয়েছিল ইউটুবে বাংলা একটু হার্ড রক গান খুঁজে বাহির করার সময়।তখন একটা গান আমার চোখে পড়লো ত্রিলয় ব্যান্ডের স্বপ্ন মৃত্যু (ডেথ অর ড্রিম) গানটা ,তখন গানটা শুনার জন্য প্লে করলাম। গানটা আমার খুব ভালোই লাগছিলো। গানটার মধ্যে দারুন কিছু মজা খুঁজে পাচ্ছিলাম যেমন রকটাইপ গিটার ,সাথে খুব জোরালো ভয়েস সাথে ভিডিও টা ছিল ভালো লাগার মতো। আর এই গানের মাধ্যমেই ত্রিলয় ব্যান্ডের সাথে আমার পরিচয়। তাদের এই গানের ভিডিওতে দুইজন খুব পরিচিত মুখ ছিল তাদের তাদের চিন্তা পারছিলাম প্রায় অনেক দিন পরেই। আর তখন ভিডিওটা ডাউনলোড করলাম এবং প্রতি দিন শুনতে শুরু করলাম।
তারপর কিছু দিন পর একটি অ্যালবাম কিনার জন্য দোকানে গেলাম তখন যে দোকানে গিয়েছিলো দোকানটা অনেক পুরোনো আর তাদের কাছে নতুন অ্যালবাম নেই বললেই চলে। তাদের দোকানের প্রায় সব অ্যালবাম ই প্রায় অনেক আগের। তখন আমি পুরাতন ব্যান্ড গুলোর সম্পর্ককে খুব একটা ধারণা না থাকায় দোকানদার কে বললাম কোনো কোন ব্যান্ডের অ্যালবাম আছে আমাকে দেখান। তখন দোকানদার আমার সামনে অনেক গুলো অ্যালবাম রাখলেন এবং আরো অনেক অ্যালবাম দেখানোর জন্য খুঁজছেন তখন হটাৎ করেই তিনি বললেন এই অ্যালবাম তা শুন্য ব্যান্ড এর। কিন্তু সেই অ্যালবাম টা শুন্য ব্যান্ড এর ছিল না। এই অ্যালবাম টি ছিল এত খান যে ব্যান্ডের কথা বলছিলাম তাদের, হ্যা ত্রিলয় ব্যান্ডের ছিল অ্যালবাম টি। আর এলবামটির নাম ছিল শুন্য। আর সেই অ্যালবাম এর কভার এ স্বপ্ন মৃত্যু গানটার নাম ছিল। ওই গানটি চোখ পড়ার পর আর দেরি না করে অ্যালবাম টা নিয়ে নিলাম। আর এই অ্যালবাম টি আমাকে চিনিয়েছে ত্রিলয় ব্যান্ডকে।
ত্রিলয় ব্যান্ডের সম্পর্ককে খুব একটা তথ্য তেমন একটা পাওয়া যাচ্ছিলো না তখন ।তবে কিছু দিন পর ত্রিলয় ব্যান্ডের গান নিয়ে কয়েকটা পোস্ট পরে বুজতে পারলাম যে ত্রিলয় ব্যান্ড খুব অল্প সময়ে অনেক বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো। ত্রিলয় ব্যান্ডটি যাত্রা শুরু করে ২০০১ সালের দিকে। তাদের ব্যান্ডের যাত্রা শুরুর পর তারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টেজ শো দিয়েই তাদের ব্যান্ডের জড়তা শুরু হয়। আর তখন তারা বিভিন্ন কন্সার্টে মঞ্চ কাঁপিয়ে দেয়ার মতো পারফরমেন্স করে তারা সকলের মন জয় করে নেয় খুব অল্প সময়ে।
সেই সময় ত্রিলয় ব্যান্ডের লাইনআপ ছিল :
এমিল - ভোকাল
ইশতিয়াক -গিটার
অপু -কীবোর্ড ও ভোকাল
রানা -গিটার ও ভোকাল
রাতুল -ড্রামস
নন্দিত -বেজ গিটার
ত্রিলয় ব্যান্ডের লাইনআপে ভোকাল হিসেবে যে এমিল এর নাম দেখতে পাচ্ছেন ,এই এমিল কে কি আপনি চিনেন ?হুম ঠিক ধরেছেন এই এমিল এ হলে বর্তমানের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড শুন্য এর ভোকাল এমিল।এই এমিলের হাত ধরেই ত্রিলয় এবং শুন্য এর যাত্রা শুরু হয়। আর এই ত্রিলয় ব্যান্ডে কি বোর্ড এ অপু নাম যাকে দেখছেন তিনি ও অনেক পরিচিত একজন মানুষ। বর্তমানে অপু যে কাজ করে তাতে তাকে কেউ তার চেহারা দেখে না শুদু তার ভয়েস শুনে। হয়তো বুঝে গিয়েছেন কার কথা বলছি। তিনি সেই ফুরতি টকিং এর বিখ্যাত আরজে অপু।
ত্রিলয় ব্যান্ড তাদের প্রথম ও একমাত্র অ্যালবাম হলো ""শুন্য "" যেইটা ২০০৩ সালে জি-সিরিজের লেভেলে রিলিজ দেয়া হয়েছিল। এই অ্যালবাম ছাড়া ও এই ব্যান্ডের আর একটি মিক্সড অ্যালবাম ছিল।ত্রিলয় ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবাম রিলিজ হবার পিছনে বেশ কয়েকজনের অবদান ছিল অনেক বেশি। তার মধ্যে বেজবাবা সুমন এবং ইকবাল আসিফ জুয়েল।
ত্রিলয় ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবাম শুন্য এর ট্র্যাক লিস্টের তালিকা দেয়া হলো :
এই অ্যালবাম এর সত্যমৃত্যু গানে রাফা ছিল গেস্ট ভোকালিস্ট ,আর এলিটা ছিল কৈশোরে গানে এবং জুয়েল ছিল কবিতা গানের ব্যাক ভোকাল। এই অ্যালবাম এর প্রায় সব গুলো গান অপুর লিখা। তবে কিছু গানে তার সাথে ব্যান্ডের অন্যরা ও ছিল। যেমন কৈশোরে ছিলেন নন্দিত ,আশনা ছিল যদি গানের সাথে এবং রঞ্জন ছিল আবারও গানের সাথে। ত্রিলয় ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবাম এর প্রায় সব গুলো গানই ছিল খুব অসাধারণ। এই অ্যালবাম এর আনমনে গানটা শুনলে কোথায় যেন হারিয়ে যেতে মন চায়।অ্যালবাম এর বাংলাদেশ গানটা শুনলে শরীরে অন্যরকম এক শিহরণ জাগে আর এই গানের । স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং শহীদ কথা গুলো যেন শরীরে বিঁধে যায়। আর এই গানের গিটার সোলো টা অসাধারণ। স্বপ্ন মৃত্যু গানটা ও অনেক ভালো ছিল। ব্যাক্তিগত ভাবে এই গানটা ছিল অনেক অসাধারণ। এর এই গানটি না শুনলে কেউ বুজতে ও পারবে না এমিল এর ভয়েস আগে এই কি রকম ছিল। গানটার মধ্যে দারুন রকিং ফিল ছিল।
ত্রিলয় ব্যান্ডের বন্ধু গানটি এই ব্যান্ডের ভক্তদের কাছে সবচেয়ে বেশি প্রিয়। তাদের এই গানটি রিলিজ হয়েছিল মিক্সড অ্যালবাম এ। এই গানটি ব্যাপক সাড়া পায় সকল ব্যান্ডের গানের ভক্তদের কাছে।
তবে এত জনপ্রিয়তার পর ও ত্রিলয় ব্যান্ডটি কি কারণে হারিয়ে গেলো তার সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায় নি। তবে এমিল ঠিকই ফায়ার এসেছেন গানের জগতে ভক্তদের কাছে আবার। এমিল ফিরে আসে নতুন আর একটি ব্যান্ড শুন্য নাম। ত্রিলয় ব্যান্ডের শুন্য অ্যালবাম এর নাম থেকেই শুন্য ব্যান্ডের নাম রাখা হয় শুন্য।
তবে ত্রিলয় ব্যান্ডের সাথে অপ্রত্যাশিত ভাবে পরিচয় হয়ে যায়।আর হয়তো আমার ত্রিলয় ব্যান্ডের সাথে পরিচয় হওয়া টা ভাগ্যেই ছিল। আমার সাথে ত্রিলয় ব্যান্ডের পরিচয়টা হয়েছিল ইউটুবে বাংলা একটু হার্ড রক গান খুঁজে বাহির করার সময়।তখন একটা গান আমার চোখে পড়লো ত্রিলয় ব্যান্ডের স্বপ্ন মৃত্যু (ডেথ অর ড্রিম) গানটা ,তখন গানটা শুনার জন্য প্লে করলাম। গানটা আমার খুব ভালোই লাগছিলো। গানটার মধ্যে দারুন কিছু মজা খুঁজে পাচ্ছিলাম যেমন রকটাইপ গিটার ,সাথে খুব জোরালো ভয়েস সাথে ভিডিও টা ছিল ভালো লাগার মতো। আর এই গানের মাধ্যমেই ত্রিলয় ব্যান্ডের সাথে আমার পরিচয়। তাদের এই গানের ভিডিওতে দুইজন খুব পরিচিত মুখ ছিল তাদের তাদের চিন্তা পারছিলাম প্রায় অনেক দিন পরেই। আর তখন ভিডিওটা ডাউনলোড করলাম এবং প্রতি দিন শুনতে শুরু করলাম।
তারপর কিছু দিন পর একটি অ্যালবাম কিনার জন্য দোকানে গেলাম তখন যে দোকানে গিয়েছিলো দোকানটা অনেক পুরোনো আর তাদের কাছে নতুন অ্যালবাম নেই বললেই চলে। তাদের দোকানের প্রায় সব অ্যালবাম ই প্রায় অনেক আগের। তখন আমি পুরাতন ব্যান্ড গুলোর সম্পর্ককে খুব একটা ধারণা না থাকায় দোকানদার কে বললাম কোনো কোন ব্যান্ডের অ্যালবাম আছে আমাকে দেখান। তখন দোকানদার আমার সামনে অনেক গুলো অ্যালবাম রাখলেন এবং আরো অনেক অ্যালবাম দেখানোর জন্য খুঁজছেন তখন হটাৎ করেই তিনি বললেন এই অ্যালবাম তা শুন্য ব্যান্ড এর। কিন্তু সেই অ্যালবাম টা শুন্য ব্যান্ড এর ছিল না। এই অ্যালবাম টি ছিল এত খান যে ব্যান্ডের কথা বলছিলাম তাদের, হ্যা ত্রিলয় ব্যান্ডের ছিল অ্যালবাম টি। আর এলবামটির নাম ছিল শুন্য। আর সেই অ্যালবাম এর কভার এ স্বপ্ন মৃত্যু গানটার নাম ছিল। ওই গানটি চোখ পড়ার পর আর দেরি না করে অ্যালবাম টা নিয়ে নিলাম। আর এই অ্যালবাম টি আমাকে চিনিয়েছে ত্রিলয় ব্যান্ডকে।
ত্রিলয় ব্যান্ডের সম্পর্ককে খুব একটা তথ্য তেমন একটা পাওয়া যাচ্ছিলো না তখন ।তবে কিছু দিন পর ত্রিলয় ব্যান্ডের গান নিয়ে কয়েকটা পোস্ট পরে বুজতে পারলাম যে ত্রিলয় ব্যান্ড খুব অল্প সময়ে অনেক বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো। ত্রিলয় ব্যান্ডটি যাত্রা শুরু করে ২০০১ সালের দিকে। তাদের ব্যান্ডের যাত্রা শুরুর পর তারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টেজ শো দিয়েই তাদের ব্যান্ডের জড়তা শুরু হয়। আর তখন তারা বিভিন্ন কন্সার্টে মঞ্চ কাঁপিয়ে দেয়ার মতো পারফরমেন্স করে তারা সকলের মন জয় করে নেয় খুব অল্প সময়ে।
সেই সময় ত্রিলয় ব্যান্ডের লাইনআপ ছিল :
এমিল - ভোকাল
ইশতিয়াক -গিটার
অপু -কীবোর্ড ও ভোকাল
রানা -গিটার ও ভোকাল
রাতুল -ড্রামস
নন্দিত -বেজ গিটার
ত্রিলয় ব্যান্ডের লাইনআপে ভোকাল হিসেবে যে এমিল এর নাম দেখতে পাচ্ছেন ,এই এমিল কে কি আপনি চিনেন ?হুম ঠিক ধরেছেন এই এমিল এ হলে বর্তমানের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড শুন্য এর ভোকাল এমিল।এই এমিলের হাত ধরেই ত্রিলয় এবং শুন্য এর যাত্রা শুরু হয়। আর এই ত্রিলয় ব্যান্ডে কি বোর্ড এ অপু নাম যাকে দেখছেন তিনি ও অনেক পরিচিত একজন মানুষ। বর্তমানে অপু যে কাজ করে তাতে তাকে কেউ তার চেহারা দেখে না শুদু তার ভয়েস শুনে। হয়তো বুঝে গিয়েছেন কার কথা বলছি। তিনি সেই ফুরতি টকিং এর বিখ্যাত আরজে অপু।
ত্রিলয় ব্যান্ড তাদের প্রথম ও একমাত্র অ্যালবাম হলো ""শুন্য "" যেইটা ২০০৩ সালে জি-সিরিজের লেভেলে রিলিজ দেয়া হয়েছিল। এই অ্যালবাম ছাড়া ও এই ব্যান্ডের আর একটি মিক্সড অ্যালবাম ছিল।ত্রিলয় ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবাম রিলিজ হবার পিছনে বেশ কয়েকজনের অবদান ছিল অনেক বেশি। তার মধ্যে বেজবাবা সুমন এবং ইকবাল আসিফ জুয়েল।
ত্রিলয় ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবাম শুন্য এর ট্র্যাক লিস্টের তালিকা দেয়া হলো :
- আনমনে
- কৈশোরে
- নীরবে
- যদি
- সমাধি
- কবিতা
- আবারও
- আঁধারে
- স্বপ্নমৃত্যু
- বাংলাদেশ
এই অ্যালবাম এর সত্যমৃত্যু গানে রাফা ছিল গেস্ট ভোকালিস্ট ,আর এলিটা ছিল কৈশোরে গানে এবং জুয়েল ছিল কবিতা গানের ব্যাক ভোকাল। এই অ্যালবাম এর প্রায় সব গুলো গান অপুর লিখা। তবে কিছু গানে তার সাথে ব্যান্ডের অন্যরা ও ছিল। যেমন কৈশোরে ছিলেন নন্দিত ,আশনা ছিল যদি গানের সাথে এবং রঞ্জন ছিল আবারও গানের সাথে। ত্রিলয় ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবাম এর প্রায় সব গুলো গানই ছিল খুব অসাধারণ। এই অ্যালবাম এর আনমনে গানটা শুনলে কোথায় যেন হারিয়ে যেতে মন চায়।অ্যালবাম এর বাংলাদেশ গানটা শুনলে শরীরে অন্যরকম এক শিহরণ জাগে আর এই গানের । স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং শহীদ কথা গুলো যেন শরীরে বিঁধে যায়। আর এই গানের গিটার সোলো টা অসাধারণ। স্বপ্ন মৃত্যু গানটা ও অনেক ভালো ছিল। ব্যাক্তিগত ভাবে এই গানটা ছিল অনেক অসাধারণ। এর এই গানটি না শুনলে কেউ বুজতে ও পারবে না এমিল এর ভয়েস আগে এই কি রকম ছিল। গানটার মধ্যে দারুন রকিং ফিল ছিল।
ত্রিলয় ব্যান্ডের বন্ধু গানটি এই ব্যান্ডের ভক্তদের কাছে সবচেয়ে বেশি প্রিয়। তাদের এই গানটি রিলিজ হয়েছিল মিক্সড অ্যালবাম এ। এই গানটি ব্যাপক সাড়া পায় সকল ব্যান্ডের গানের ভক্তদের কাছে।
তবে এত জনপ্রিয়তার পর ও ত্রিলয় ব্যান্ডটি কি কারণে হারিয়ে গেলো তার সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায় নি। তবে এমিল ঠিকই ফায়ার এসেছেন গানের জগতে ভক্তদের কাছে আবার। এমিল ফিরে আসে নতুন আর একটি ব্যান্ড শুন্য নাম। ত্রিলয় ব্যান্ডের শুন্য অ্যালবাম এর নাম থেকেই শুন্য ব্যান্ডের নাম রাখা হয় শুন্য।
Comments
Post a Comment