রিকল ব্যান্ড হচ্ছে ভাঙ্গা গড়ার মেশিন।ব্যান্ডটির অজানা তথ্য জানুন।
'' যখন নিঝুম রাতে সব কিছু চুপ
নিস্প্রান নগরীতে ঝিঝিরাও ঘুম
আমি চাঁদের আলো হয়ে তোমার কালো ঘরে জেগে রই সারা নিশি
এতোটা ভালোবাসি ''
অন্তরে গেঁথে থাকার মত লাইনগুলো তাই না?? যদি আপনি একবারও গানটা শুনে থাকেন আপনি বুঝতে পারবেন রিকল কি জিনিস।
বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় রক ব্যান্ড "রিকল", এই জনপ্রিয় ব্যান্ডটি যাত্রা শুরু করে ২০০৭ সালে ঢাকায়। তখন যাত্রা শুরু হবার পর থেকেই শুরু করে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের রক মিউজিক এর সাথে যুক্ত প্রায় এক দশকেরও বেশি সময় ধরে।
"রিকল" ব্যান্ডটি মূলত শুরু হয় স্কুলের বন্ধুদের ব্যান্ড '' ক্রিটেরিয়া " থেকে। এই ব্যান্ডের তখন মেরাজ মহসিন ছিলো ভোকাল এবং গিটারে, পাবেল ছিলো ড্রামে মাসরিক ছিলো ভোকাল এবং গিটারে। আর এই '' ক্রিটেরিয়া " ব্যান্ডটি তাদের প্রথম একক প্রকাশ করে ২০০৫ সালে।'' ক্রিটেরিয়া " ব্যান্ডটির প্রথম একক এর নাম ছিল '' আমি এখনো ''।তাদের এই একক গানটি প্রকাশিত হয় মিক্স টেপে। '' ক্রিটেরিয়া " ব্যান্ডের প্রথম একক আমি এখনো বাহির করার পর ব্যান্ডে লিড গিটারিস্ট হিসেবে যোগদান করেন তানভির। কিন্তু তারপর ব্যান্ডটি বেশিদিন আর টিকতে পারেনি।কিছু দিন পর ব্যান্ডটি ভেঙ্গে যাবার কারণ ছিল বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হওয়া।আর তার কারণেই ব্যান্ডটি ভেঙ্গে যায়।
তবে স্বল্প কিছুদিন বিরতি দিয়ে মিরাজ মহসিন , তানবীর টোরি ,পাভেল অরিন এবং কিছুদিন পর তাদের সাথে যোগদান করে রিজভী অদিত।তারা মিলেই যে ব্যান্ডটি প্রতিষ্ঠা করেছিল সেই ব্যান্ডকেই আমরা "রিকল" নামে চিনি।কিছুদিন পর হঠাৎ করে পাভেল ব্যাক্তিগত কিছু সমস্যার কারনে ব্যান্ড ছেড়ে চলে।ঠিক একই সময় রিজভি ব্যাক্তিগত কারনে ব্যান্ড ছেড়ে দেন এমনকি তানভির ও প্রায় এক বছরের জন্য ব্যান্ড ত্যাগ করেন এবং পরে আবার যোগদান করেন। এটি হয়েছিলো ২০০৮ সালে যখন তাদের একক '' এতটা ভালোবাসি'' মুক্তি পায় এবং সমালোচক ও শ্রোতাদের দ্বারা সমাদৃত হয়.. পাভেল এবং রিজভি ওই গানটিতে অতিথি শিল্পী হিসেবে অবদান রাখেন তানভির পুনরায় যোগদানের পর রিকল দুয়ো-ব্যান্ড হিসেবে পূনর্গঠিত হয়।
অনেকদিনের সংগ্রাম ও নড়বড়ে শুরুর হওয়া ব্যান্ডটি তাদের প্রথম গান '' এতটা ভালোবাসি '' প্রকাশ করার পর সংগীত জগতে খুব জনপ্রিয়তায় পায়।আর ব্যান্ডটি ও এই গানের জন্য খ্যাতি লাভ করতে শুরু করেছিল। কিন্তু কিছু দিন যেতে না যেতেই কয়েক মাস পর ২০০৮ সালে মিরাজ কানাডায় বিভক্ত হন তারপর ব্যান্ডটি দুই ভাগ হয়ে যায় টরন্টোর মিরাজ এবং ঢাকার তানভীর এর মধ্যে। মিরাজের বিভক্ত হবার কারনে ব্যান্ডটি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে, সেই সাথে ব্যান্ড এর দুই সদস্য-ই তাদের ব্যাক্তিগত জীবন নিয়ে ব্যাস্ত হয়ে পড়ে।
তবে পূর্বের মতো আবার ও ব্যান্ডটি পূনর্জীবীত হয় ২০১২ সালের দিকে তারা একমত পোষন করেন যে দূরত্ব নির্বিশেষে উভয় সদস্য তাদের অংশের কাজ করবে এবং ব্যান্ডের জন্য মিউজিক কম্পোজে অবদান রাখবে।
রিকল ব্যান্ডটি যেসকল ব্যান্ড দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে গান করে থাকে তাদের তালিকা দেয়া হলো
রেডিওহেড - কোল্ডপ্লে - পিঙ্ক ফ্লোয়েড - এরিক ক্ল্যাপটন - জো সাত্রিয়াণী - পোরচুপিনে ট্রি - স্টিভেন উইলসন - ড্রিম থিয়েটার - ওপেথ - ব্ল্যাকফিল্ড - 30 সেকেন্ডস টু মার্স - লিংকিন পার্ক - সিস্টেম অফ এ ডাউন।
তারপর রিকল ব্যান্ড তাদের E.P ''অন্যথায়'' এর জন্য রেকর্ড শুরু করে। তারপর ব্যান্ডটি তাদের জনপ্রিয় একক '' এতটা ভালোবাসি '' এবং অপ্রকাশিত গান ''যদি'র'' মিউজিক ভিডিও প্রকাশ করে ২০১৩ সালের দিকে। তারপর ব্যান্ডটি ২০১২-১৪ সালের মধ্যে তারা কয়েকটা একক গান প্রকাশ করেছিল ছিলো তাদের প্রকাশিত সেই গান গুলো ছিল '' প্রেম সমাচার - দীর্ঘশ্বাস - অলক্ষন।
তারপর ব্যান্ডটি তাদের প্রথম E.P এর রেকর্ডিং সম্পূর্ণ হয় ২০১৪ সালের দিকে এবং তাদের প্রথম E.P '' মাশরুম এন্টারটেইনমেন্ট ইন্স '' এর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপি চালু করা হয়।এই ব্যান্ডটি যেহেতু আবারো সংগীত জগতে ফিরে আসতে চেয়েছিলো তাই তাদের দ্বৈতব্যান্ড - এর একটি রক ব্যান্ড হিসেবে প্রস্তুত করা জরুরি ছিল.আর এই লক্ষেই দ্বৈত ব্যান্ডটি পাচ জনের একটি ব্যান্ড গঠন করে। তবে কিছু দিন পর যখন ব্যান্ডটির প্রথম E.P প্রকাশিত হয় তখন ব্যান্ডটিতে টরেন্টোর কিছু অধিবাসীরা যোগদান করে। আর তারা ছিলেন লিড গিটারিস্ট প্রিতম দাস ,বেজ গিটারিস্ট সালেহিন নূর এবং ড্রামে সামির আলম যোগদান করেন।তারা যোগদানের পরই ব্যান্ডটি সক্রিয় ও পেশাদারী হতে শুরু করে।
রিকল ব্যান্ডের বর্তমান লাইনআপ :
রিকল ব্যান্ডটি পূনর্গঠিত হওয়ার পর তারা তাদের দুইটি একক গান অনলাইনে প্রকাশ করে। তাদের দুই একক এর নাম ছিল সহজ মানুষ ও ভ্রমর ''। তাদের এই দুইটি গান আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ও খ্যাতি লাভ করে। তারপর ব্যান্ডটির প্রগতিশীল সদস্যারা নিয়মিত বিভিন্ন লাইভ শোতে অংশ গ্রহণ করতে শুরু করলো। আর তখন ব্যান্ডটি বিদেশী দর্শকদের জন্য টরেন্টো এলাকায় অনেক বেশি পরিচিতি লাভ করতে শুরু করলো।
তারা বিভিন্ন এলিটেরনেটিভ রক মিউজিক এবং বড় বিশ্ববিদ্যালয় সংগীত উৎসবগুলোতে অংশগ্রহনের মাধ্যমে পুরো টরেন্টো জুড়ে দারুন জনপ্রিয়তা পায়। তারপর রিকল ব্যান্ড তাদের প্রথম অ্যালবাম '' পূর্ন দৈর্ঘ্য '' এর জন্য কাজ শুরু করে। যা এই বছর মুক্তি পাবে বলে আশা করা যাচ্ছে। তাদের অ্যালবাম এর প্রায় সব শেষ। তাদের ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে মুক্তিপ্রাপ্ত একক '' বিবেকচূত্য মানব '' ও এই অ্যালবাম এ থাকবে বলা ঘোষণা দিয়েছে ব্যান্ডটি ।
তবে রিকল ব্যান্ড এখন পর্যন্ত কোন অ্যালবাম রিলিজ করেনি কিন্তু তাদের রয়েছে বেশকিছু সিঙ্গেল ট্র্যাক তার তালিকা নিচে দেয়া হলো :
★ অন্যথায়
★ যদি
★ এতটা ভালোবাসি
★ প্রেম সমাচার
★ দীর্ঘশ্বাস
★ অললক্ষন
★ সহজ মানুষ
★ ভ্রমর (কভার)
★ বিবেকচূত্য মানব
রিকল ব্যান্ড বর্তমানে বাংলাদেশী মূলধারার রক মিউজিকে তাদের বিশাল প্রত্যাবর্তন উপভোগ করছে তাদের বিশ্বব্যাপি বাংলাদেশী শ্রোতাদের সাথে ব্যান্ডটি সত্যিকারের আন্তর্জাতিক ব্যান্ড হিসেবে গড়ে উঠেছে সঠিকভাবে ঢাকা এবং টরেন্টোতে সমন্বয় করার মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেমন ফেইসবুক ও সাউন্ডক্লাউড - এর মাধ্যমে ব্যান্ডটি সত্যিকারের বৈশ্বিক পরিচিতি লাভ করে এবং তাদের মিউজিক এর বিশালতা বৃদ্ধি করে।
নিস্প্রান নগরীতে ঝিঝিরাও ঘুম
আমি চাঁদের আলো হয়ে তোমার কালো ঘরে জেগে রই সারা নিশি
এতোটা ভালোবাসি ''
অন্তরে গেঁথে থাকার মত লাইনগুলো তাই না?? যদি আপনি একবারও গানটা শুনে থাকেন আপনি বুঝতে পারবেন রিকল কি জিনিস।
বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় রক ব্যান্ড "রিকল", এই জনপ্রিয় ব্যান্ডটি যাত্রা শুরু করে ২০০৭ সালে ঢাকায়। তখন যাত্রা শুরু হবার পর থেকেই শুরু করে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের রক মিউজিক এর সাথে যুক্ত প্রায় এক দশকেরও বেশি সময় ধরে।
"রিকল" ব্যান্ডটি মূলত শুরু হয় স্কুলের বন্ধুদের ব্যান্ড '' ক্রিটেরিয়া " থেকে। এই ব্যান্ডের তখন মেরাজ মহসিন ছিলো ভোকাল এবং গিটারে, পাবেল ছিলো ড্রামে মাসরিক ছিলো ভোকাল এবং গিটারে। আর এই '' ক্রিটেরিয়া " ব্যান্ডটি তাদের প্রথম একক প্রকাশ করে ২০০৫ সালে।'' ক্রিটেরিয়া " ব্যান্ডটির প্রথম একক এর নাম ছিল '' আমি এখনো ''।তাদের এই একক গানটি প্রকাশিত হয় মিক্স টেপে। '' ক্রিটেরিয়া " ব্যান্ডের প্রথম একক আমি এখনো বাহির করার পর ব্যান্ডে লিড গিটারিস্ট হিসেবে যোগদান করেন তানভির। কিন্তু তারপর ব্যান্ডটি বেশিদিন আর টিকতে পারেনি।কিছু দিন পর ব্যান্ডটি ভেঙ্গে যাবার কারণ ছিল বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হওয়া।আর তার কারণেই ব্যান্ডটি ভেঙ্গে যায়।
তবে স্বল্প কিছুদিন বিরতি দিয়ে মিরাজ মহসিন , তানবীর টোরি ,পাভেল অরিন এবং কিছুদিন পর তাদের সাথে যোগদান করে রিজভী অদিত।তারা মিলেই যে ব্যান্ডটি প্রতিষ্ঠা করেছিল সেই ব্যান্ডকেই আমরা "রিকল" নামে চিনি।কিছুদিন পর হঠাৎ করে পাভেল ব্যাক্তিগত কিছু সমস্যার কারনে ব্যান্ড ছেড়ে চলে।ঠিক একই সময় রিজভি ব্যাক্তিগত কারনে ব্যান্ড ছেড়ে দেন এমনকি তানভির ও প্রায় এক বছরের জন্য ব্যান্ড ত্যাগ করেন এবং পরে আবার যোগদান করেন। এটি হয়েছিলো ২০০৮ সালে যখন তাদের একক '' এতটা ভালোবাসি'' মুক্তি পায় এবং সমালোচক ও শ্রোতাদের দ্বারা সমাদৃত হয়.. পাভেল এবং রিজভি ওই গানটিতে অতিথি শিল্পী হিসেবে অবদান রাখেন তানভির পুনরায় যোগদানের পর রিকল দুয়ো-ব্যান্ড হিসেবে পূনর্গঠিত হয়।
অনেকদিনের সংগ্রাম ও নড়বড়ে শুরুর হওয়া ব্যান্ডটি তাদের প্রথম গান '' এতটা ভালোবাসি '' প্রকাশ করার পর সংগীত জগতে খুব জনপ্রিয়তায় পায়।আর ব্যান্ডটি ও এই গানের জন্য খ্যাতি লাভ করতে শুরু করেছিল। কিন্তু কিছু দিন যেতে না যেতেই কয়েক মাস পর ২০০৮ সালে মিরাজ কানাডায় বিভক্ত হন তারপর ব্যান্ডটি দুই ভাগ হয়ে যায় টরন্টোর মিরাজ এবং ঢাকার তানভীর এর মধ্যে। মিরাজের বিভক্ত হবার কারনে ব্যান্ডটি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে, সেই সাথে ব্যান্ড এর দুই সদস্য-ই তাদের ব্যাক্তিগত জীবন নিয়ে ব্যাস্ত হয়ে পড়ে।
তবে পূর্বের মতো আবার ও ব্যান্ডটি পূনর্জীবীত হয় ২০১২ সালের দিকে তারা একমত পোষন করেন যে দূরত্ব নির্বিশেষে উভয় সদস্য তাদের অংশের কাজ করবে এবং ব্যান্ডের জন্য মিউজিক কম্পোজে অবদান রাখবে।
রিকল ব্যান্ডটি যেসকল ব্যান্ড দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে গান করে থাকে তাদের তালিকা দেয়া হলো
রেডিওহেড - কোল্ডপ্লে - পিঙ্ক ফ্লোয়েড - এরিক ক্ল্যাপটন - জো সাত্রিয়াণী - পোরচুপিনে ট্রি - স্টিভেন উইলসন - ড্রিম থিয়েটার - ওপেথ - ব্ল্যাকফিল্ড - 30 সেকেন্ডস টু মার্স - লিংকিন পার্ক - সিস্টেম অফ এ ডাউন।
তারপর রিকল ব্যান্ড তাদের E.P ''অন্যথায়'' এর জন্য রেকর্ড শুরু করে। তারপর ব্যান্ডটি তাদের জনপ্রিয় একক '' এতটা ভালোবাসি '' এবং অপ্রকাশিত গান ''যদি'র'' মিউজিক ভিডিও প্রকাশ করে ২০১৩ সালের দিকে। তারপর ব্যান্ডটি ২০১২-১৪ সালের মধ্যে তারা কয়েকটা একক গান প্রকাশ করেছিল ছিলো তাদের প্রকাশিত সেই গান গুলো ছিল '' প্রেম সমাচার - দীর্ঘশ্বাস - অলক্ষন।
তারপর ব্যান্ডটি তাদের প্রথম E.P এর রেকর্ডিং সম্পূর্ণ হয় ২০১৪ সালের দিকে এবং তাদের প্রথম E.P '' মাশরুম এন্টারটেইনমেন্ট ইন্স '' এর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপি চালু করা হয়।এই ব্যান্ডটি যেহেতু আবারো সংগীত জগতে ফিরে আসতে চেয়েছিলো তাই তাদের দ্বৈতব্যান্ড - এর একটি রক ব্যান্ড হিসেবে প্রস্তুত করা জরুরি ছিল.আর এই লক্ষেই দ্বৈত ব্যান্ডটি পাচ জনের একটি ব্যান্ড গঠন করে। তবে কিছু দিন পর যখন ব্যান্ডটির প্রথম E.P প্রকাশিত হয় তখন ব্যান্ডটিতে টরেন্টোর কিছু অধিবাসীরা যোগদান করে। আর তারা ছিলেন লিড গিটারিস্ট প্রিতম দাস ,বেজ গিটারিস্ট সালেহিন নূর এবং ড্রামে সামির আলম যোগদান করেন।তারা যোগদানের পরই ব্যান্ডটি সক্রিয় ও পেশাদারী হতে শুরু করে।
রিকল ব্যান্ডের বর্তমান লাইনআপ :
- মেরাজ মহসিন ( ভোকাল-গিটার-কিবোর্ড )
- তানভির ( গিটার-ভোকাল-পিয়ানো-ভায়োলিন)
- প্রিতম দাস (গিটার)
- সালিহেন নূর (বেজ)
- সামির আলম (ড্রাম)
- সাজিদ বোরহান ( ব্যান্ড ম্যানেজার )
রিকল ব্যান্ডটি পূনর্গঠিত হওয়ার পর তারা তাদের দুইটি একক গান অনলাইনে প্রকাশ করে। তাদের দুই একক এর নাম ছিল সহজ মানুষ ও ভ্রমর ''। তাদের এই দুইটি গান আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ও খ্যাতি লাভ করে। তারপর ব্যান্ডটির প্রগতিশীল সদস্যারা নিয়মিত বিভিন্ন লাইভ শোতে অংশ গ্রহণ করতে শুরু করলো। আর তখন ব্যান্ডটি বিদেশী দর্শকদের জন্য টরেন্টো এলাকায় অনেক বেশি পরিচিতি লাভ করতে শুরু করলো।
তারা বিভিন্ন এলিটেরনেটিভ রক মিউজিক এবং বড় বিশ্ববিদ্যালয় সংগীত উৎসবগুলোতে অংশগ্রহনের মাধ্যমে পুরো টরেন্টো জুড়ে দারুন জনপ্রিয়তা পায়। তারপর রিকল ব্যান্ড তাদের প্রথম অ্যালবাম '' পূর্ন দৈর্ঘ্য '' এর জন্য কাজ শুরু করে। যা এই বছর মুক্তি পাবে বলে আশা করা যাচ্ছে। তাদের অ্যালবাম এর প্রায় সব শেষ। তাদের ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে মুক্তিপ্রাপ্ত একক '' বিবেকচূত্য মানব '' ও এই অ্যালবাম এ থাকবে বলা ঘোষণা দিয়েছে ব্যান্ডটি ।
তবে রিকল ব্যান্ড এখন পর্যন্ত কোন অ্যালবাম রিলিজ করেনি কিন্তু তাদের রয়েছে বেশকিছু সিঙ্গেল ট্র্যাক তার তালিকা নিচে দেয়া হলো :
★ অন্যথায়
★ যদি
★ এতটা ভালোবাসি
★ প্রেম সমাচার
★ দীর্ঘশ্বাস
★ অললক্ষন
★ সহজ মানুষ
★ ভ্রমর (কভার)
★ বিবেকচূত্য মানব
রিকল ব্যান্ড বর্তমানে বাংলাদেশী মূলধারার রক মিউজিকে তাদের বিশাল প্রত্যাবর্তন উপভোগ করছে তাদের বিশ্বব্যাপি বাংলাদেশী শ্রোতাদের সাথে ব্যান্ডটি সত্যিকারের আন্তর্জাতিক ব্যান্ড হিসেবে গড়ে উঠেছে সঠিকভাবে ঢাকা এবং টরেন্টোতে সমন্বয় করার মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেমন ফেইসবুক ও সাউন্ডক্লাউড - এর মাধ্যমে ব্যান্ডটি সত্যিকারের বৈশ্বিক পরিচিতি লাভ করে এবং তাদের মিউজিক এর বিশালতা বৃদ্ধি করে।
Comments
Post a Comment