অদ্ভুত সেই ছেলেটি বেজবাবা সুমন এবং তার ব্যান্ড অর্থহীনের গল্প বলবো।জানতে অবশ্যই পড়ুন।
মোটাকাটা , থুতনি তে খোঁচা খোঁচা দাঁড়ি, ইয়া মোটা মোটা হাতের আঙুলওয়ালা একটা তরুণ ছেলের শুধু মাত্র বেজ গীটারের প্রতি ফ্যাসিনেশন থেকে একটা লেজেন্ডারী ব্যান্ড তৈরি হয়েছে - শুধু মাত্র এই শিরোনাম দিয়ে পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লিখে ফেলা যাবে। কম বললাম? যেখানে একটি ইতিহাস রচনা হয়ে গেলো সেখানে পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লিখতে পারা তো কমই...!!হ্যা বলছিলাম অর্থহীন ব্যান্ড এর কথা। আজ লিখবো ব্যান্ড নিয়ে কিছু কথা।
অর্থহীনের বর্তমান সদস্য যারা :
বাংলাদেশে ব্যান্ড গুলোরে মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড হলো অর্থহীন।এই ব্যান্ডের শুরুটা হয় ব্যান্ডের কর্নধার বেজবাবা সুমন এর হাত ধরে ঠিক যখন তার ৭ বছর বয়স। এই ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা এবং দলনেতা হচ্ছে বেজবাবা সুমন।তার মা তাকে একটি হাওয়াইয়ান গিটার উপহার দিয়েছিল, কে জানতো এই গীটারের মাতাল করা সুর দিয়েই এক ইতিহাস রচনা হবে? ১৯৯০ এর দিকে গভঃ ল্যাব থেকে এসএসসি পাস করে বের হতে না হতেই প্রতিষ্ঠা করেন দুইটি ব্যান্ড। ব্যান্ড দুইটির নাম ছিল রকফ্যান্টম এবং ফ্রিকোয়েন্সি। তবে এই দুইটা ব্যান্ড তৈরী করার মাঝে বেজবাবা সুমন ছিল গুরু জেমসের ব্যান্ড ফিলিংস এ।১৯৯৩ সালের দিকে বেজবাবা সুমন একা কাজ করার চিন্তা করেন। আর সেই চিন্তা কে বাস্তবায়ন করার লক্ষে তিনি সির্ধান্ত নেন গুরু জেমসের ব্যান্ড ফিলিংস থেকে বাহির হবার। তারপর তিনি একা কাজ করা শুরু করেন। তারপর তিনি ১৯৯৪ সালের মধ্যে তার প্রথম সলো প্রোজেক্ট অ্যালবাম 'সুমন ও অর্থহীন' এর কাজ শেষ করেন। কিন্তু ১৯৯৪ সালে কাজ শেষ হলেও এই প্রোজেক্ট অ্যালবাম টি বাজারে রিলিজ হতে সময় লাগে প্রায় ৩ বছর। দীর্ঘ ৩ বছর পরে বেজবাবা সুমন এর প্রোজেক্ট অ্যালবাম 'সুমন ও অর্থহীন বাজারে প্রকাশিত হয়। এই প্রোজেক্ট অ্যালবাম টি বাহির হবার পর 'সুমন ও অর্থহীন' নাম দিয়েই বিভিন্ন কনসার্টে পারফর্মেন্স করতে থাকেন। তারপর ১৯৯৯ সালের দিকে বেজবাবা সুমনের ব্যান্ডে যোগ দেন পিকলু। আর তারপরই ব্যান্ডের নাম চেঞ্জ করে সুমন ও অর্থহীন থেকে নাম করণ করা হয় শুধু অর্থহীনে।আর এই বছর ১৯৯৯ সালেই গঠিত হয়ে যাত্রা শুরু করে ব্যান্ডটি।
অর্থহীন ব্যান্ডের প্রথম লাইনআপে যারা ছিলেন
আর ঐখানে থেকেই যাত্রা শুরু হয় এক ইতিহাসের।এর পর ১৯৯৯-২০১৭, ১৮ বছরের ইতিহাস হয়তো কারও অজানা নয়। ব্যান্ড গঠিত হবার পরের বছরই ২০০০ সালে অর্থহীন ব্যান্ড তাদের প্রথম অ্যালবাম বাজারে প্রকাশ করেন।তাদের প্রথম অ্যালবাম টির নাম ছিল ত্রিমাত্রিক। তাদের এই অ্যালবামটি পায় তুমুল জনপ্রিয়তা। অর্থহীন' এর ব্যানারে বের হওয়া এই প্রথম অ্যালবাম এর প্রথম গান অদ্ভুত সেই ছেলেটি। আর বেজবাবা সুমন এর কণ্ঠে করা এই গানটি তুমুল জনপ্রিয়তা পাই তখনকার যুব সমাজের মধ্যে। আর তারপরই এই ব্যান্ডের এই গানটি পরিণত হলো তাড়ছেড়া ছেলেদের জাতীয় সংগীত। গানটি বেজা উঠলো সব খানে। তারপর আর পিছে ফিরতে হয় নি এই ব্যান্ডকে।আজ পর্যন্ত এগিয়ে যাচ্ছে দুর্বার গতিতে।অর্থহীন বর্তমানে ও অজানা পথে চলছে। তারপর ও কোন কিছুই রুখে দিতে পারে নি তাদের।
সাধারণত অর্থহীন ব্যান্ডটি রক ব্যন্ড হলেও তারা এখন হেভি মেটাল গানও করছে খুব সাবলীল ভাবে। তারা গত ১৮ বছরে অর্থহীন রিলিজ করেছে সর্বমোট ৭ টি স্টুডিও অ্যালবাম। অর্থহীন ব্যান্ডের শুরু থেকে এই পর্যন্ত সর্বমোট নয়বার তাদের লাইন আপ চ্যাঞ্জ হয়েছে।তারপর ও ব্যান্ডটি থিম থাকে নি। তার কারণ হলো ব্যান্ডটি আঁকড়ে ধরে রেখেছিলো একজন আর তিনি হচ্ছেন বেজবাবা। তার কারণেই এখনো টিকে আছে ব্যান্ডটি।
অর্থহীনই হচ্ছে বাংলাদেশের একমাত্র ব্যান্ড যারা বাংলাদেশে সিরিজ সঙ্গীতকে পরিচিত করে তুলেছেন সকলের কাছে। অর্থহীন ব্যান্ড এই পর্যন্ত অনেক গুলো সিরিজ সঙ্গীত বাহির করেছে এবং এখনো সেই ধারায় অব্যাহত রেখেছেন। তাদের করা সিরিজ সঙ্গীত গুলো তাদের ভক্তদের কাছে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। তাদের সিরিজ সঙ্গীত গুলো হলো অদ্ভুত সেই ছেলেটি, গুটি, নিকৃষ্ট, সুর্য, অত্তহনন, আনমনে। আর এই সিরিজ সঙ্গীত গুলো ব্যাপক জনপ্রিয় হয় সকলের কাছে। এবং এই গুলোই তাদের বিখ্যাত সিরিজ সঙ্গীত। এছাড়া ও অর্থহীন ব্যান্ড বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় দৈর্ঘ্যের গান রচনা করার রেকর্ড টাও রয়েছে অর্থহীনের দখলে ।আর সেই গানটি হচ্ছে সাত দিন। এই গানটির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ২৮ঃ৩২ মিনিট। এই গানটি মূলত করা হয়েছিল ফাঁসীর সাজাপ্রাপ্ত আসামীর মৃত্যর আগের ৭দিনের বর্ননা দেয়ার মাধ্যমে। এই গানটি ও তাদের ভক্তদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া সৃষ্টি করে।
অর্থহীন ব্যান্ডের প্রকাশিত ৭ টি অ্যালবাম এর নাম ও প্রকাশের তারিখ গুলো দেয়া হলো
অর্থহীনের বর্তমান সদস্য যারা :
- বেজবাবা সুমন - ভোকাল, বেস গিটার, লিরিসিস্ট (শুরু - বর্তমান)
- শিশির আহমেদ - লিড গিটার, কি-বোর্ড(২০০৩ - বর্তমান)
- মার্ক ডন - ড্রামস, গিটার, ব্যাক ভোকাল (২০১৫ - বর্তমান)
বাংলাদেশে ব্যান্ড গুলোরে মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড হলো অর্থহীন।এই ব্যান্ডের শুরুটা হয় ব্যান্ডের কর্নধার বেজবাবা সুমন এর হাত ধরে ঠিক যখন তার ৭ বছর বয়স। এই ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা এবং দলনেতা হচ্ছে বেজবাবা সুমন।তার মা তাকে একটি হাওয়াইয়ান গিটার উপহার দিয়েছিল, কে জানতো এই গীটারের মাতাল করা সুর দিয়েই এক ইতিহাস রচনা হবে? ১৯৯০ এর দিকে গভঃ ল্যাব থেকে এসএসসি পাস করে বের হতে না হতেই প্রতিষ্ঠা করেন দুইটি ব্যান্ড। ব্যান্ড দুইটির নাম ছিল রকফ্যান্টম এবং ফ্রিকোয়েন্সি। তবে এই দুইটা ব্যান্ড তৈরী করার মাঝে বেজবাবা সুমন ছিল গুরু জেমসের ব্যান্ড ফিলিংস এ।১৯৯৩ সালের দিকে বেজবাবা সুমন একা কাজ করার চিন্তা করেন। আর সেই চিন্তা কে বাস্তবায়ন করার লক্ষে তিনি সির্ধান্ত নেন গুরু জেমসের ব্যান্ড ফিলিংস থেকে বাহির হবার। তারপর তিনি একা কাজ করা শুরু করেন। তারপর তিনি ১৯৯৪ সালের মধ্যে তার প্রথম সলো প্রোজেক্ট অ্যালবাম 'সুমন ও অর্থহীন' এর কাজ শেষ করেন। কিন্তু ১৯৯৪ সালে কাজ শেষ হলেও এই প্রোজেক্ট অ্যালবাম টি বাজারে রিলিজ হতে সময় লাগে প্রায় ৩ বছর। দীর্ঘ ৩ বছর পরে বেজবাবা সুমন এর প্রোজেক্ট অ্যালবাম 'সুমন ও অর্থহীন বাজারে প্রকাশিত হয়। এই প্রোজেক্ট অ্যালবাম টি বাহির হবার পর 'সুমন ও অর্থহীন' নাম দিয়েই বিভিন্ন কনসার্টে পারফর্মেন্স করতে থাকেন। তারপর ১৯৯৯ সালের দিকে বেজবাবা সুমনের ব্যান্ডে যোগ দেন পিকলু। আর তারপরই ব্যান্ডের নাম চেঞ্জ করে সুমন ও অর্থহীন থেকে নাম করণ করা হয় শুধু অর্থহীনে।আর এই বছর ১৯৯৯ সালেই গঠিত হয়ে যাত্রা শুরু করে ব্যান্ডটি।
অর্থহীন ব্যান্ডের প্রথম লাইনআপে যারা ছিলেন
- সুমন ( গায়ক, বেজ গিটারিস্ট,লিরিসিস্ট)
- টিটি (ড্রামার)
- সেন্টু (বেস গিটারিস্ট )
- যুবায়ের (বাঁশি)
- তন্ময় (গিটারিস্ট)
- আদনান (পারকিউশন)
আর ঐখানে থেকেই যাত্রা শুরু হয় এক ইতিহাসের।এর পর ১৯৯৯-২০১৭, ১৮ বছরের ইতিহাস হয়তো কারও অজানা নয়। ব্যান্ড গঠিত হবার পরের বছরই ২০০০ সালে অর্থহীন ব্যান্ড তাদের প্রথম অ্যালবাম বাজারে প্রকাশ করেন।তাদের প্রথম অ্যালবাম টির নাম ছিল ত্রিমাত্রিক। তাদের এই অ্যালবামটি পায় তুমুল জনপ্রিয়তা। অর্থহীন' এর ব্যানারে বের হওয়া এই প্রথম অ্যালবাম এর প্রথম গান অদ্ভুত সেই ছেলেটি। আর বেজবাবা সুমন এর কণ্ঠে করা এই গানটি তুমুল জনপ্রিয়তা পাই তখনকার যুব সমাজের মধ্যে। আর তারপরই এই ব্যান্ডের এই গানটি পরিণত হলো তাড়ছেড়া ছেলেদের জাতীয় সংগীত। গানটি বেজা উঠলো সব খানে। তারপর আর পিছে ফিরতে হয় নি এই ব্যান্ডকে।আজ পর্যন্ত এগিয়ে যাচ্ছে দুর্বার গতিতে।অর্থহীন বর্তমানে ও অজানা পথে চলছে। তারপর ও কোন কিছুই রুখে দিতে পারে নি তাদের।
সাধারণত অর্থহীন ব্যান্ডটি রক ব্যন্ড হলেও তারা এখন হেভি মেটাল গানও করছে খুব সাবলীল ভাবে। তারা গত ১৮ বছরে অর্থহীন রিলিজ করেছে সর্বমোট ৭ টি স্টুডিও অ্যালবাম। অর্থহীন ব্যান্ডের শুরু থেকে এই পর্যন্ত সর্বমোট নয়বার তাদের লাইন আপ চ্যাঞ্জ হয়েছে।তারপর ও ব্যান্ডটি থিম থাকে নি। তার কারণ হলো ব্যান্ডটি আঁকড়ে ধরে রেখেছিলো একজন আর তিনি হচ্ছেন বেজবাবা। তার কারণেই এখনো টিকে আছে ব্যান্ডটি।
অর্থহীনই হচ্ছে বাংলাদেশের একমাত্র ব্যান্ড যারা বাংলাদেশে সিরিজ সঙ্গীতকে পরিচিত করে তুলেছেন সকলের কাছে। অর্থহীন ব্যান্ড এই পর্যন্ত অনেক গুলো সিরিজ সঙ্গীত বাহির করেছে এবং এখনো সেই ধারায় অব্যাহত রেখেছেন। তাদের করা সিরিজ সঙ্গীত গুলো তাদের ভক্তদের কাছে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। তাদের সিরিজ সঙ্গীত গুলো হলো অদ্ভুত সেই ছেলেটি, গুটি, নিকৃষ্ট, সুর্য, অত্তহনন, আনমনে। আর এই সিরিজ সঙ্গীত গুলো ব্যাপক জনপ্রিয় হয় সকলের কাছে। এবং এই গুলোই তাদের বিখ্যাত সিরিজ সঙ্গীত। এছাড়া ও অর্থহীন ব্যান্ড বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় দৈর্ঘ্যের গান রচনা করার রেকর্ড টাও রয়েছে অর্থহীনের দখলে ।আর সেই গানটি হচ্ছে সাত দিন। এই গানটির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ২৮ঃ৩২ মিনিট। এই গানটি মূলত করা হয়েছিল ফাঁসীর সাজাপ্রাপ্ত আসামীর মৃত্যর আগের ৭দিনের বর্ননা দেয়ার মাধ্যমে। এই গানটি ও তাদের ভক্তদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া সৃষ্টি করে।
অর্থহীন ব্যান্ডের প্রকাশিত ৭ টি অ্যালবাম এর নাম ও প্রকাশের তারিখ গুলো দেয়া হলো
- ত্রিমাত্রিক (২০০০)
- বিবর্তন (২০০১)
- নতুন দিনের মিছিলে (২০০২)
- ধ্রুবক (২০০৩)
- অসমাপ্ত - ১ (২০০৮)
- অসমাপ্ত - ২ (২০১১)
- ক্যানসারের নিশিকাব্য (২০১৬)
এছাড়া ও অর্থহীন বেশ কিছু সিঙ্গেল গান প্রকাশ করেছিল,তার তালিকা ও দেয়া হলো
- আত্মহনন ১,
- সূর্য ১,
- অতীত,
- A.O.D,
- বয়স,
- যুদ্ধ,
- এপিটাফ,
- ইতিহাস,
- প্রতিরূপ,
- আত্মহনন ২,
- নির্বোধ,
- আমজনতা
এছাড়া ও অর্থহীন কিছু গান কভার করে ছিল তার তালিকা ও দেয়া হলো
- লোকে বলে,
- মাটির পিঞ্জিরা,
- একদিন তোর হইব রে মরণ
অর্থহীন ব্যান্ড থেকে যে সদস্যবৃন্দ চলে গিয়েছে তারা হলো
- টিটি (ড্রামার)
- সেন্টু (বেস গিটারিস্ট )
- যুবায়ের (বাঁশি বাদক )
- আদনান (পারকিউশন)
- তন্ময় (গিটারিস্ট)
- কমল (লিড গীটার গিটারিস্ট)
- রাফা (ড্রামার,ভোকাল )
অর্থহীনের সেরা ৫০ টি গানের তালিকা দেয়া হলো
১. অসমাপ্ত
২. চাইতে পারো
৩. আনমনে
৪. যদি কোনোদিন
৫. বিজয়ের গান
৬. আনমনে ২
৭. শেষ গান
৮. সূর্য
৯. রাতের ট্রেন
১০. যদি
১১.নির্বোধ
১২. আবার
১৩. নিকৃষ্ট
১৪. মরীচিকা
১৫. গল্প শেষে
১৬. আমার প্রতিচ্ছবি
১৭. রংধনু
১৮. গুটি (দা ফিনালে)
১৯. ছেড়া স্বপ্ন
২০. উড়ু উড়ু মন
২১. চাইতে পারো ২০০৮
২২. সমাধি শহর
২৩. ইতিহাস
২৪. হয়তোবা
২৫. আমার ক্লান্তি
২৬. আমজনতা
২৭. ক্যান্সার
২৮. গুটি
২৯. কল্পনা
৩০. চাইতে পারো ২
৩১. ঘুম
৩২. আনমনেই
৩৩. আকাশের তারা
৩৪. বয়স
৩৫. কৃষ্ণচূড়া
৩৬. ভাবছি বসে
৩৭. তুমি
৩৮. মাঝে মাঝে
৩৯. গুটি
৪০. আনমনে
৪১. এপিটাফ
৪২. ছেঁড়া স্বপ্ন
৪৩. আলো আর আঁধার
৪৪. নীল পাহাড়
৪৫. সাগর ও একটি ছেলে
৪৬. চাইতে পারো(২০০৮)
৪৭. গল্পের শুরু (অদ্ভুত সেই ছেলেটি)
৪৮. কাঁদবে বিস্ময়ে
৪৯. চাইতে পারো ২
৫০. নিকৃষ্ট 2
Comments
Post a Comment