কুমিল্লা চিড়িয়াখানার সিংহের মুমূর্ষু ছবি নিয়ে তোলপাড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।
পশু-পাখি পছন্দ করে না বা ভালোবাসে না এমন মানুষ খুঁজলে খুব কমই পাওয়া যাবে। আর সবার মধ্যে বন্য পশু পাখিদের জন্য একটু বেশি আগ্রহ থাকে। আর মানুষের এই আগ্রহের কথা মাথায় রেখে দেশের বিভিন্ন জায়গায় গড়ে উঠে চিড়িয়াখানা। আর সেই খানে নানারকম বন্য পশু পাখির অনেক সমাহার থাকে।কিন্তু সেই সকল চিড়িয়াখানায় পশুদের তেমন কোনো যত্ন নেয়া হয় না বললেই চলে। তাদের খেতে ও দেয়া হয় অল্প।আর আজ সেই রকমই একটা চিড়িয়াখানার একটা সিংহ এর বিষয়ে কথা বলবো। যার অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে গিয়েছে। তবে কিছু দিন ধরে এই নিয়ে অনেক লিখালিখি ও অনেক আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে।
কুমিল্লায় রয়েছে একটি চিড়িয়াখানা। সেই চিড়িয়াখানায় রয়েছে যুবরাজ নামের একটি সিংহ। সেই চিড়িয়াখানার মালিকরা তার নাম দিয়েছিলেন যুবরাজ। কিন্তু বর্তমানে কুমিল্লা চিড়িয়াখানায় যুবরাজ একেবারেই ভালো নেই। রয়েছে অনেক দিন ধরেই শয্যাশায়ী।বহুদিন ধরে খাবারও তেমন একটা খাচ্ছে না যুবরাজ সিংহটি।কুমিল্লা চিড়িয়াখানায় যারা ঘুরতে আসে তারা যুবরাজের এই অবস্থা দেখে মন খারাপ হয়ে ফিরে আসছে। আর ইতিমধ্যে যুবরাজের একটি মুমূর্ষু অবস্থার ছবি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়েছে। আর এই মুমূর্ষু অবস্থার ছবি ভাইরাল হবার পর থেকেই নানা রকম সমালোচনা শিকার হচ্ছে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। এমনকি অনেকে এসে তাদের তুলাধুনো ও করছেন।
সম্প্রতি ভাইরাল যুবরাজের ছবিটি ভাইরাল হবার পর,, সালমান নামের একজন ফেইসবুক ব্যবহারকারী এই ছবিটি দিয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছেন যাতে তিনি দাবি করেছেন যাদের জন্য আজ এই অবস্থা তাদের এবং যারা এই যুবরাজের খাবার খেয়ে ফেলছে তাদের অবশ্যই বিচার চাই। আর যারা এমনটা করেছে মানে যাদের জন্য যুবরাজের এই অবস্থা তাদের ও একই ভাবে খাঁচায় বন্দী করে রাখা হোক।এই রকম দাবি করেন এই ফেইসবুক ব্যবহারকারী।
এছাড়া ও আরো একজন ফেইসবুক ব্যবহারকারী তার স্ট্যাটাস এ এই ঘটনার প্রতিবাদে লিখেছেন চিড়িয়াখানার কর্তৃপক্ষ জেলা পরিষদকে খাওয়ালে তারা পাবে বিল আর তাদের না দিয়ে যদি সিংহকে খাওয়ায় তাহলে তো আর তারা বিল পাবে না।
তাছাড়াও মাসুদুর রহমান নামের একজন সামাজিক যোগাযোগ ব্যবহারকারী এই বিষয়ের নিন্দা জানিয়ে লিখেন ,এই চিড়িয়াখানার কর্তৃপক্ষ যে কত টা দুর্নীতি করেছে তা এই নিরীহ যুবরাজের মানে সিংহের অবস্থা দেখলেই বুঝা যায়। আর এইটা কর্তৃপক্ষের দুর্নীতির চাক্ষুষ প্রমাণ স্বরূপ ও।
আরো একজন ফেইসবুক ব্যবহারকারী এই অমানবিক নিষ্ঠুরতার প্রতি ঘৃণা নিয়ে তিনি লিখেন,চিড়িয়াখানার কর্তৃপক্ষদের কে ব্যাঙ্গ করে বলেন,আপনারা সিংহ টিকে দেখে রাখবেন,দেখবেন আবার পিছনের বিড়াল টা যেন আবার মরা সিংহকে খেয়ে না ফেলে।
এই বিষয়ে মুস্তাফিজুর রহমান তুহিন নামের আরো একজন ফেইসবুক ব্যবহারকারী লিখেন ,আমাদের দেশের প্রায় সকল চিড়িয়াখানার অবস্থায় এই রকম আর এই চিড়িয়াখানা টি হচ্ছে অন্যসকল চিড়িয়াখানার প্রতিচ্ছবি। তিনি আরো বলেন আমাদের কি একটু ও লজ্জা করে না আমরা একটা পশুর খাবারের মধ্যে ও ভাগ বসাই। এইটা সত্যি আমাদের জন্য অনেক কষ্টের ও অনেক লজ্জার বিষয়।
এই বিষয়ে মাহবুব রহমান নামের আরেক জন লিখেন,এই বিষয় টা আসলেই অনেক দুঃখ জনক বিষয়। এই রকম একটা মাংসাশী সিংহ কে দেখে একটি ছোট বিড়াল ও ভয় পাচ্ছে না।সত্যিই দুঃখজনক।
আর একজন ফেইসবুক ব্যবহারকারী এই বিষয়ে বলেন,চিড়িয়াখানার পশুদের জন্য যে মাংস
বরাদ্দ দেয়া হয়.সেই বরাদ্দ দেয়া মাংস চিড়িয়াখানার কর্তৃপক্ষ কেজি দরে বিক্রি করে দেয় চিড়িয়াখানার কর্মচারীদের কাছে।আর কর্মচারীরা সেগুলো নিয়ে খায়।তাদের বিক্রয় করার পর যদি কিছু মাংস থাকে তাহলে সেগুলো এই পশুদের খেতে দেয়া হয়।এই খানে কি আর বলার আছে যে দেশে মানুষ খেতে পাই না,সেই দেশে এইরকম হওয়া তাই স্বাভাবিক একটা বিষয় আর এর থেকে বিষয় কিছু আশা করাও পাপ। এই ভাবেই তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এই সকল কথা পড়ার পর, সরোজমিনে কুমিল্লার সেই চিড়িয়াখানায় যাবার পর দেখা গেলো কুমিল্লা চিড়িয়াখানা শুধু নামেই চিড়িয়াখানা।সেই চিড়িয়াখানায় প্রবেশ করার পর চোখে পড়লো না উল্লেখযোগ্য কোনো পশু পাখি। এর পর ও চিড়িয়াখানায় যে কয়েকটা পশুপাখি আছে সেই পশু পাখির অবস্থা ও তেমন একটা ভালো মনে হলো না।চিড়িয়াখানার প্রায় সব পশুপাখির অবস্থা খুব খারাপ।আর চিড়িয়াখানার প্রায় বেশিরভাগ খাঁচায় রয়েছে শূন্য পড়ে। আর এই খাঁচা গুলোর অবস্থা ও করুন। বেশির ভাগ খাঁচায় রয়েছে ভাঙগা অবস্থায়।আর তার সাথে তো আছেই বৃষ্টি হলে চিড়িয়াখানা ডুবে যাবার মতো ঘটনা। এমনকি ডুবে যায় চিড়িয়াখানার প্রবেশ পথও।আর এই সব অবস্থার কারণে দিন দিন কমে যাচ্ছে দর্শনার্থীর সংখ্যাও। আর কুমিল্লা চিড়িয়াখানার এই দুরাবস্থা হয়ে রয়েছে প্রায় ৫ বছর ধরে।
সূত্র মতে,কুমিল্লা চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন টি যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৮৬ সালে জেলা প্রশাসকের বাংলোর পাশে ১০.১৫ একর জমিতে কুমিল্লা নগরীর কালিয়াজুরি মৌজায়। জেলা প্রশাসন হচ্ছে চিড়িয়াখানার জায়গার মালিক। তবে জেলা পরিষদ ব্যবস্থাপনায় দায়িত্বে রয়েছে।আর এই খানে হচ্ছে সকল সমস্যা। জেলা প্রশাসন এবং জেলা পরিষদ এই দুই দিকের দো-টানায় কোনো উন্নয়ন হচ্ছে না কুমিল্লা এই চিড়িয়াখানার। আর এই জন্যই এখন এই দুরবস্থা চিড়িয়াখানাটির।
আমরা বিষয়টা বুঝার জন্য চিড়িয়াখানায় গেলে দেখা যায় ,এই চিড়িয়াখানায় দর্শনার্থী নেই বললেই চলে।চিড়িয়াখানাটা প্রথম দেখাতে মনে হবে পরিত্যাক্ত বাড়ির মতো।চিড়িয়াখানার প্রায় বেশির ভাগ খাঁচায় রয়েছে পশুপাখি শুন্য। কুমিল্লার এর চিড়িয়াখানায় সব মিলিয়ে পশু পাখি রয়েছে ৩টি বন মোরগ, ৩টি হরিণ ,৮টি বানর আর রয়েছে একটি মাত্র সিংহ যার নাম যুবরাজ। কিন্তু এই সিংহের অবস্থা ও খুব খারাপ ,যেকোনো সময় হয়তো মারা যাবে সিংহটি।
আর চিড়িয়াখানার বিষয়ে কুমিল্লার সচেতন নাগরিক কমিটির সভাপতি আলী আকবর মাসুম এর কাছে এই বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন এইটা খুবই দুঃখজনক একটা বিষয় যে কুমিল্লার মতো একটা শহরের চিড়িয়াখানার অবস্থা এত টা খারাপ। তবে তিনি এই বিষয়ে দাবি করেন খুব দ্রুত এই চিড়িয়াখানা নতুন ভাবে সাজানো খুবই জরুরি।
কুমিল্লায় রয়েছে একটি চিড়িয়াখানা। সেই চিড়িয়াখানায় রয়েছে যুবরাজ নামের একটি সিংহ। সেই চিড়িয়াখানার মালিকরা তার নাম দিয়েছিলেন যুবরাজ। কিন্তু বর্তমানে কুমিল্লা চিড়িয়াখানায় যুবরাজ একেবারেই ভালো নেই। রয়েছে অনেক দিন ধরেই শয্যাশায়ী।বহুদিন ধরে খাবারও তেমন একটা খাচ্ছে না যুবরাজ সিংহটি।কুমিল্লা চিড়িয়াখানায় যারা ঘুরতে আসে তারা যুবরাজের এই অবস্থা দেখে মন খারাপ হয়ে ফিরে আসছে। আর ইতিমধ্যে যুবরাজের একটি মুমূর্ষু অবস্থার ছবি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়েছে। আর এই মুমূর্ষু অবস্থার ছবি ভাইরাল হবার পর থেকেই নানা রকম সমালোচনা শিকার হচ্ছে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। এমনকি অনেকে এসে তাদের তুলাধুনো ও করছেন।
সম্প্রতি ভাইরাল যুবরাজের ছবিটি ভাইরাল হবার পর,, সালমান নামের একজন ফেইসবুক ব্যবহারকারী এই ছবিটি দিয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছেন যাতে তিনি দাবি করেছেন যাদের জন্য আজ এই অবস্থা তাদের এবং যারা এই যুবরাজের খাবার খেয়ে ফেলছে তাদের অবশ্যই বিচার চাই। আর যারা এমনটা করেছে মানে যাদের জন্য যুবরাজের এই অবস্থা তাদের ও একই ভাবে খাঁচায় বন্দী করে রাখা হোক।এই রকম দাবি করেন এই ফেইসবুক ব্যবহারকারী।
এছাড়া ও আরো একজন ফেইসবুক ব্যবহারকারী তার স্ট্যাটাস এ এই ঘটনার প্রতিবাদে লিখেছেন চিড়িয়াখানার কর্তৃপক্ষ জেলা পরিষদকে খাওয়ালে তারা পাবে বিল আর তাদের না দিয়ে যদি সিংহকে খাওয়ায় তাহলে তো আর তারা বিল পাবে না।
তাছাড়াও মাসুদুর রহমান নামের একজন সামাজিক যোগাযোগ ব্যবহারকারী এই বিষয়ের নিন্দা জানিয়ে লিখেন ,এই চিড়িয়াখানার কর্তৃপক্ষ যে কত টা দুর্নীতি করেছে তা এই নিরীহ যুবরাজের মানে সিংহের অবস্থা দেখলেই বুঝা যায়। আর এইটা কর্তৃপক্ষের দুর্নীতির চাক্ষুষ প্রমাণ স্বরূপ ও।
আরো একজন ফেইসবুক ব্যবহারকারী এই অমানবিক নিষ্ঠুরতার প্রতি ঘৃণা নিয়ে তিনি লিখেন,চিড়িয়াখানার কর্তৃপক্ষদের কে ব্যাঙ্গ করে বলেন,আপনারা সিংহ টিকে দেখে রাখবেন,দেখবেন আবার পিছনের বিড়াল টা যেন আবার মরা সিংহকে খেয়ে না ফেলে।
এই বিষয়ে মুস্তাফিজুর রহমান তুহিন নামের আরো একজন ফেইসবুক ব্যবহারকারী লিখেন ,আমাদের দেশের প্রায় সকল চিড়িয়াখানার অবস্থায় এই রকম আর এই চিড়িয়াখানা টি হচ্ছে অন্যসকল চিড়িয়াখানার প্রতিচ্ছবি। তিনি আরো বলেন আমাদের কি একটু ও লজ্জা করে না আমরা একটা পশুর খাবারের মধ্যে ও ভাগ বসাই। এইটা সত্যি আমাদের জন্য অনেক কষ্টের ও অনেক লজ্জার বিষয়।
এই বিষয়ে মাহবুব রহমান নামের আরেক জন লিখেন,এই বিষয় টা আসলেই অনেক দুঃখ জনক বিষয়। এই রকম একটা মাংসাশী সিংহ কে দেখে একটি ছোট বিড়াল ও ভয় পাচ্ছে না।সত্যিই দুঃখজনক।
আর একজন ফেইসবুক ব্যবহারকারী এই বিষয়ে বলেন,চিড়িয়াখানার পশুদের জন্য যে মাংস
বরাদ্দ দেয়া হয়.সেই বরাদ্দ দেয়া মাংস চিড়িয়াখানার কর্তৃপক্ষ কেজি দরে বিক্রি করে দেয় চিড়িয়াখানার কর্মচারীদের কাছে।আর কর্মচারীরা সেগুলো নিয়ে খায়।তাদের বিক্রয় করার পর যদি কিছু মাংস থাকে তাহলে সেগুলো এই পশুদের খেতে দেয়া হয়।এই খানে কি আর বলার আছে যে দেশে মানুষ খেতে পাই না,সেই দেশে এইরকম হওয়া তাই স্বাভাবিক একটা বিষয় আর এর থেকে বিষয় কিছু আশা করাও পাপ। এই ভাবেই তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এই সকল কথা পড়ার পর, সরোজমিনে কুমিল্লার সেই চিড়িয়াখানায় যাবার পর দেখা গেলো কুমিল্লা চিড়িয়াখানা শুধু নামেই চিড়িয়াখানা।সেই চিড়িয়াখানায় প্রবেশ করার পর চোখে পড়লো না উল্লেখযোগ্য কোনো পশু পাখি। এর পর ও চিড়িয়াখানায় যে কয়েকটা পশুপাখি আছে সেই পশু পাখির অবস্থা ও তেমন একটা ভালো মনে হলো না।চিড়িয়াখানার প্রায় সব পশুপাখির অবস্থা খুব খারাপ।আর চিড়িয়াখানার প্রায় বেশিরভাগ খাঁচায় রয়েছে শূন্য পড়ে। আর এই খাঁচা গুলোর অবস্থা ও করুন। বেশির ভাগ খাঁচায় রয়েছে ভাঙগা অবস্থায়।আর তার সাথে তো আছেই বৃষ্টি হলে চিড়িয়াখানা ডুবে যাবার মতো ঘটনা। এমনকি ডুবে যায় চিড়িয়াখানার প্রবেশ পথও।আর এই সব অবস্থার কারণে দিন দিন কমে যাচ্ছে দর্শনার্থীর সংখ্যাও। আর কুমিল্লা চিড়িয়াখানার এই দুরাবস্থা হয়ে রয়েছে প্রায় ৫ বছর ধরে।
সূত্র মতে,কুমিল্লা চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন টি যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৮৬ সালে জেলা প্রশাসকের বাংলোর পাশে ১০.১৫ একর জমিতে কুমিল্লা নগরীর কালিয়াজুরি মৌজায়। জেলা প্রশাসন হচ্ছে চিড়িয়াখানার জায়গার মালিক। তবে জেলা পরিষদ ব্যবস্থাপনায় দায়িত্বে রয়েছে।আর এই খানে হচ্ছে সকল সমস্যা। জেলা প্রশাসন এবং জেলা পরিষদ এই দুই দিকের দো-টানায় কোনো উন্নয়ন হচ্ছে না কুমিল্লা এই চিড়িয়াখানার। আর এই জন্যই এখন এই দুরবস্থা চিড়িয়াখানাটির।
আমরা বিষয়টা বুঝার জন্য চিড়িয়াখানায় গেলে দেখা যায় ,এই চিড়িয়াখানায় দর্শনার্থী নেই বললেই চলে।চিড়িয়াখানাটা প্রথম দেখাতে মনে হবে পরিত্যাক্ত বাড়ির মতো।চিড়িয়াখানার প্রায় বেশির ভাগ খাঁচায় রয়েছে পশুপাখি শুন্য। কুমিল্লার এর চিড়িয়াখানায় সব মিলিয়ে পশু পাখি রয়েছে ৩টি বন মোরগ, ৩টি হরিণ ,৮টি বানর আর রয়েছে একটি মাত্র সিংহ যার নাম যুবরাজ। কিন্তু এই সিংহের অবস্থা ও খুব খারাপ ,যেকোনো সময় হয়তো মারা যাবে সিংহটি।
আর চিড়িয়াখানার বিষয়ে কুমিল্লার সচেতন নাগরিক কমিটির সভাপতি আলী আকবর মাসুম এর কাছে এই বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন এইটা খুবই দুঃখজনক একটা বিষয় যে কুমিল্লার মতো একটা শহরের চিড়িয়াখানার অবস্থা এত টা খারাপ। তবে তিনি এই বিষয়ে দাবি করেন খুব দ্রুত এই চিড়িয়াখানা নতুন ভাবে সাজানো খুবই জরুরি।
Comments
Post a Comment