অন্যতম জনপ্রিয় ডেথকোর মেটাল ব্যান্ড সুইসাইড সাইলেন্স এর যাত্রা শুরুর কথা এবং ব্যান্ডের পরিচিতি। অবশ্যই পড়ুন।
আত্মহত্যা করার সময় আশেপাশেরর পরিবেশ টা কেমন থাকে? তখন কি রকমই বা মনে হয় ?এই উত্তরের ব্যাখ্যা হয়তো সবচেয়ে ভালো জানেন আত্নহননের খুব কাছ থেকে ঘুরে আসা যেকোনো মানুষ। তবে আজ আপনাদের সাথে এই রকমই একটা ব্যান্ড এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো .কি অবাক হচ্ছেন ? আত্মহননের আবার ব্যান্ড হয় ক্যামনে। এত চিন্তা করবেন না। আমরা কোনো আত্মহননের কথা বলবো না বলবো একটি ব্যান্ড এর কথা যেই ব্যান্ড তার নামই হচ্ছে সুইসাইড সাইলেন্স।যার নামের অর্থ হলো আত্মহনন নিরবতা। এই ব্যান্ডটি অনেকের কাছেই অনেক পরিচিত ব্যান্ড। তবে যারা চিনেন না তাদের চিন্তার কিছু নেই। আজ আপনাদের এই ব্যান্ড সুইসাইড সাইলেন্স এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো।
ব্যান্ডের বর্তমান সদস্য :
★Chris Garza-rythm (2001-present)
ব্যান্ডের বর্তমান সদস্য :
★Mark Heylmun-leed (2005-present)
★Dan Kenny-bass (2002-present)
★Alex Lopez -Drums (2008-present)
★Herna "Eddie" Hermida- vocal (2013-present)
ব্যান্ডের অতীত সদস্যগন
★Mitch Lucker-vocal (2002-12)
★Rick Ash - leed (2003-2005)
★Womack -leed vocal (2002)
তারপর সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডটি প্রায় দুই বছর পর তাদের প্রথম অ্যালবাম দ্যা ক্লিনসিং (The cleansing) বাজারে প্রকাশ করে। তখন সময়টা ছিল ২০০৭ সাল। আর ব্যান্ডের এই অ্যালবামটি দারুন সফলতা পায়। যার কারণে তাদের আর সাইলেন্ট থাকতে হয়নি মানে তারা এরপর গর্জনের সাথেই সামনের দিকে এগিয়ে যেটা শুরু করে। সুইসাইড সাইলেন্স এর এই অ্যালবামটি প্রকাশ করার পর অ্যালবাম টি বিলবোর্ডে ৯৪ তম স্থানে চলে আসে এবং তারা থাকে সর্বোচ্চ ২০০ ব্যান্ডের তালিকায়। অ্যালবাম টি বাহির হওয়ার প্রথম সপ্তাহে ৭২৫০ কপি বিক্রয় হয়। আর এই ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবাম এর সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ২০০৯ সালের দিকে ব্যান্ডটি তাদের দ্বিতীয় অ্যালবাম নো টাইম টু ব্লিড(No time to bleed ) বাজারে প্রকাশ করে। তাদের এই অ্যালবামটি বিশাল সফলতা অর্জন করে।সফলতার অংশ হিসেবে তাদের এই অ্যালবামটি বিলবোর্ডে সর্বোচ্চ ২০০ টি অ্যালবাম এর মাঝে ৩২ তম স্থান অধিকার করে নেয়। আর অ্যালবাম এর ধারাবাহিক সফলতায় ব্যান্ডটি তাদের তৃতীয় অ্যালবাম দ্যা ব্ল্যাক ক্রাউন(The black crown) ২০১১ সালে বাজারে রিলিজ করে। তাদের এই অ্যালবামটি ও তাদের ভক্তদের কাছে দারুন সারা ফেলে দেয়। আর তার ফলশ্রূতিতে ব্যান্ডটির এই অ্যালবাম ও অনেক জনপ্রিয়তা পায়।
বর্তমানে তাদের পাঁচটি স্টুডিও এলবাম রয়েছেঃ
1:The cleansing (দ্যা ক্লিনসিং) 2007
2:No time to bleed (নো টাইম টু ব্লিড) 2009
3:The black crown (দ্যা ব্ল্যাক ক্রাউন) 2011
4: You can't stop me (ইউ ক্যান্ট স্টপ মি ) 2014
5:Suicide Silence (সুইসাইড সাইলেন্স) 2017
কিন্তু তারপর সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডটিতে নেমে আশা একটা কালোছাইয়া। তাদের ব্যান্ডের উপর একটা বোরো ধাক্কা আসলো। ২০১২ সালে ৩১ অক্টোবর এক বাইক এক্সিডেন্টে সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডের লিড ভোকাল এবং ডেথকোর জনরার অন্যতম অপ্রতিদ্বন্দ্বীতাপূর্ণ ভোকালিস্ট মিচ লাকার আহত হন। আহত হওয়ার পর তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু মিচ লাকার আহত হবার দুইদিন পর ১নভেম্বর স্থানিয় সময় সকাল ৬.১৭ মিনিটে চিরতর চলে যান পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে। এই এই ক্ষতিটা ছিল সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডটির জন্য অপূরণীয়। তার কারণ হলো ভোকালিস্ট মিচ লাকার এর সুরের জাদুতেই সুইসাইড সাইলেন্স এত দূর পথ পারি দিতে পেরেছে। আর একটা কথা আপনাদের জানা উচিত সেইটা হলো সুইসাইড সাইলেন্স তাদের দারুন জনপ্রিয়তার জন্য রিভোলবার গোল্ডেন এওয়ার্ড পায় বেস্ট নিউ ট্যালেন্ট ক্যাটাগরিতে। আর এই এওয়ার্ডটা মিচ লাকারের হাত ধরেই আসে। ভোকালিস্ট মিচ লাকার মারা জোয়ার পর ২০১৩ সালের দিকে ব্যান্ডটিতে নিয়োগ করা হয় নতুন ভোকালিস্ট হের্না এদ্দিয়ে হেরমিডা (Herna "Eddie" Hermida ) কে ।
ডেথকোর ভোকালিস্টদের মাঝে সুইসাইড সাইলেন্স এর ভোকালিস্ট মিচ লাকার ছিল অন্যতম। মিচ লাকার এর কাছাকাছি খুব কমই ডেথকোর ভোকালিস্ট যেতে পেরেছে।মিচ লাকার এর মৃত্যুর পর সুইসাইড সাইলেন্স অনেকটা নিস্তব্ধ হয়ে যায়। তার একটি জ্বলন্ত উদহারণ হচ্ছে মিচ লাকার মেমোরিয়াল শোতে হের্না এদ্দিয়ে যখন ইউ অনলি লিভ ওয়ানস (you only live once )
সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডটি তারপর ২০১৫ সালে তাদের নতুন অ্যালবাম বাহির করার ঘোষণা দেন ফেসবুকে। ঘোষণা দিবার কিছু দিন পর ব্যান্ডটি তাদের তাদের নতুন অ্যালবাম ২৩ অক্টোবর ২০১৫ সালে বাজারে রিলিজ করেন।সেই অ্যালবামটির নাম ছিল You can't stop me (ইউ ক্যান্ট স্টপ মি ) এই অ্যালবাম টি ও ভালো জনপ্রিয়তা লাভ করে। তার পর তারা পুরোদমে কনসার্ট করতে থাকে এবং ২০১৬ সালের দিকে তারা তাদের নতুন অ্যালবাম এর জন্য কাজ শুরু করে এবং তারা তাদের নতুন অ্যালবাম বাহির করার ঘোষণা দেয় ২৭ ডিসেম্বর ২০১৬ এর দিকে। তার পর ব্যান্ডটি ২০১৭ সালের ৬ জানুয়ারী তাদের সর্বশেষ অ্যালবাম বাহির করেন। তাদের অ্যালবামটির নাম ছিল তাদের ব্যান্ডের নামে। অ্যালবামটির নাম হচ্ছে সুইসাইড সাইলেন্স।
গানটা কভার করেছিল তখন তার কভার করা গানটি কিঞ্চিত কাছে দিয়ে গেলেও পুরোপুরি মিচ লেভেলে যায়নি। এবং বর্তমানে ও মিচ লাকার গান গুলো যখন ভোকালিস্ট হের্না এদ্দিয়ে হেরমিডা (Herna "Eddie" Hermida ) করে তখন মিচ লাকার এর করা গানের মতো টেস্ট পাওয়া যায় না। আর এইটার প্রমান যদি আপনিও পেতে চান তাহলে গানগুলো ইউটুবে থেকে দেখে নিতে পারেন।
আপনাদের সাথে সুইসাইড সিলেন্সের ভোকালিস্ট মিচ লাকার এর করা কিছু জনপ্রিয় গান আপনাদের জন্য উল্লেখ করা হলো :
1:End is the beginning
2:Destructior of a statue
2:Hands of a killer
3:No pity for a coward
4:Girl of glass
5:The disease
6:wake up
7:smoke
8:lifted
9:wasted
10:Disengage
11:You only live once
12:F*cuk everything
13:Human Violence
14:Cancerous Skies
সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডটি হচ্ছে বর্তমানের অন্যতম জনপ্রিয় ডেথকোর মেটাল ব্যান্ড (deathcore metal band)। এই ব্যান্ডটি মেটাল ব্যান্ড লাভার ভক্তদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। যারা একস্ট্রিম মেটাল লাভার তাদের কাছে সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডটা বহুল পরিচিত। সুইসাইড সাইলেন্স হচ্ছে আমেরিকান জনপ্রিয় ডেথকোর মেটাল ব্যান্ড। সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডটি ২০০২ সালে যুক্তরাষ্টের রিভার সাইড ক্যালিফোর্নিয়ায় যাত্রা শুরু করে।ডেথকোর জনরার এই ব্যান্ড যাত্রার শুরুতেই নিউক্লিয়ার ব্লাস্ট এন্ড সেঞ্চুরী মিডিয়া (nuclear blast and century media) এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়।
সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডটি যখন যাত্রা শুরু করে তখন এই ব্যান্ডে দুইজন ভোকাল ছিল। ভোকাল দুইজনের নাম হচ্ছে মিচ লুকার ( Mitch Lucker) এবং ওম্যাক(Womack)। তবে সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডটি যাত্রা শুরুর বছরেরই ভোকাল ওম্যাককে ব্যান্ডটি থেকে বহিস্কার করা হয়।আর ব্যান্ড দলটি থেকে ওম্যাক বহিস্কার হওয়ার পর ২০০৩ সালের দিকে ব্যান্ডটি তাদের প্রথম ডেমো প্রকাশ করে। তারপর তারা এই ধারাবাহিকতায় ২০০৪/২০০৫/২০০৬ সালে পর পর ৪টি ডেমো প্রকাশ করে। তবে চতুর্থ ডেমো যা তাদের শেষ ডেমো,সেই ডেমো টি প্রকাশের সময় ব্যান্ডটি থেকে তাদের ড্রামার জোস গর্ড্ডথড মারা যান। তখন ব্যান্ডটি তাদের ড্রামারের সেই জায়গাটি পূরণ করার জন্য সেই বছরই এলেক্স লোপেক্সকে ড্রামার হিসেবে ব্যান্ডে নিয়োগ দেওয়া হয়। বলা বাহুল্য এলেক্স সুইসাডে জয়েন করার আগে ব্ল্যাচহার্ট ইউলোজি এবং দ্যা ফানিরাল পাইরির গিটারিস্ট ছিলেন।
তারপর সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডটি প্রায় দুই বছর পর তাদের প্রথম অ্যালবাম দ্যা ক্লিনসিং (The cleansing) বাজারে প্রকাশ করে। তখন সময়টা ছিল ২০০৭ সাল। আর ব্যান্ডের এই অ্যালবামটি দারুন সফলতা পায়। যার কারণে তাদের আর সাইলেন্ট থাকতে হয়নি মানে তারা এরপর গর্জনের সাথেই সামনের দিকে এগিয়ে যেটা শুরু করে। সুইসাইড সাইলেন্স এর এই অ্যালবামটি প্রকাশ করার পর অ্যালবাম টি বিলবোর্ডে ৯৪ তম স্থানে চলে আসে এবং তারা থাকে সর্বোচ্চ ২০০ ব্যান্ডের তালিকায়। অ্যালবাম টি বাহির হওয়ার প্রথম সপ্তাহে ৭২৫০ কপি বিক্রয় হয়। আর এই ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবাম এর সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ২০০৯ সালের দিকে ব্যান্ডটি তাদের দ্বিতীয় অ্যালবাম নো টাইম টু ব্লিড(No time to bleed ) বাজারে প্রকাশ করে। তাদের এই অ্যালবামটি বিশাল সফলতা অর্জন করে।সফলতার অংশ হিসেবে তাদের এই অ্যালবামটি বিলবোর্ডে সর্বোচ্চ ২০০ টি অ্যালবাম এর মাঝে ৩২ তম স্থান অধিকার করে নেয়। আর অ্যালবাম এর ধারাবাহিক সফলতায় ব্যান্ডটি তাদের তৃতীয় অ্যালবাম দ্যা ব্ল্যাক ক্রাউন(The black crown) ২০১১ সালে বাজারে রিলিজ করে। তাদের এই অ্যালবামটি ও তাদের ভক্তদের কাছে দারুন সারা ফেলে দেয়। আর তার ফলশ্রূতিতে ব্যান্ডটির এই অ্যালবাম ও অনেক জনপ্রিয়তা পায়।
বর্তমানে তাদের পাঁচটি স্টুডিও এলবাম রয়েছেঃ
1:The cleansing (দ্যা ক্লিনসিং) 2007
2:No time to bleed (নো টাইম টু ব্লিড) 2009
3:The black crown (দ্যা ব্ল্যাক ক্রাউন) 2011
4: You can't stop me (ইউ ক্যান্ট স্টপ মি ) 2014
5:Suicide Silence (সুইসাইড সাইলেন্স) 2017
কিন্তু তারপর সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডটিতে নেমে আশা একটা কালোছাইয়া। তাদের ব্যান্ডের উপর একটা বোরো ধাক্কা আসলো। ২০১২ সালে ৩১ অক্টোবর এক বাইক এক্সিডেন্টে সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডের লিড ভোকাল এবং ডেথকোর জনরার অন্যতম অপ্রতিদ্বন্দ্বীতাপূর্ণ ভোকালিস্ট মিচ লাকার আহত হন। আহত হওয়ার পর তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু মিচ লাকার আহত হবার দুইদিন পর ১নভেম্বর স্থানিয় সময় সকাল ৬.১৭ মিনিটে চিরতর চলে যান পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে। এই এই ক্ষতিটা ছিল সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডটির জন্য অপূরণীয়। তার কারণ হলো ভোকালিস্ট মিচ লাকার এর সুরের জাদুতেই সুইসাইড সাইলেন্স এত দূর পথ পারি দিতে পেরেছে। আর একটা কথা আপনাদের জানা উচিত সেইটা হলো সুইসাইড সাইলেন্স তাদের দারুন জনপ্রিয়তার জন্য রিভোলবার গোল্ডেন এওয়ার্ড পায় বেস্ট নিউ ট্যালেন্ট ক্যাটাগরিতে। আর এই এওয়ার্ডটা মিচ লাকারের হাত ধরেই আসে। ভোকালিস্ট মিচ লাকার মারা জোয়ার পর ২০১৩ সালের দিকে ব্যান্ডটিতে নিয়োগ করা হয় নতুন ভোকালিস্ট হের্না এদ্দিয়ে হেরমিডা (Herna "Eddie" Hermida ) কে ।
ডেথকোর ভোকালিস্টদের মাঝে সুইসাইড সাইলেন্স এর ভোকালিস্ট মিচ লাকার ছিল অন্যতম। মিচ লাকার এর কাছাকাছি খুব কমই ডেথকোর ভোকালিস্ট যেতে পেরেছে।মিচ লাকার এর মৃত্যুর পর সুইসাইড সাইলেন্স অনেকটা নিস্তব্ধ হয়ে যায়। তার একটি জ্বলন্ত উদহারণ হচ্ছে মিচ লাকার মেমোরিয়াল শোতে হের্না এদ্দিয়ে যখন ইউ অনলি লিভ ওয়ানস (you only live once )
সুইসাইড সাইলেন্স ব্যান্ডটি তারপর ২০১৫ সালে তাদের নতুন অ্যালবাম বাহির করার ঘোষণা দেন ফেসবুকে। ঘোষণা দিবার কিছু দিন পর ব্যান্ডটি তাদের তাদের নতুন অ্যালবাম ২৩ অক্টোবর ২০১৫ সালে বাজারে রিলিজ করেন।সেই অ্যালবামটির নাম ছিল You can't stop me (ইউ ক্যান্ট স্টপ মি ) এই অ্যালবাম টি ও ভালো জনপ্রিয়তা লাভ করে। তার পর তারা পুরোদমে কনসার্ট করতে থাকে এবং ২০১৬ সালের দিকে তারা তাদের নতুন অ্যালবাম এর জন্য কাজ শুরু করে এবং তারা তাদের নতুন অ্যালবাম বাহির করার ঘোষণা দেয় ২৭ ডিসেম্বর ২০১৬ এর দিকে। তার পর ব্যান্ডটি ২০১৭ সালের ৬ জানুয়ারী তাদের সর্বশেষ অ্যালবাম বাহির করেন। তাদের অ্যালবামটির নাম ছিল তাদের ব্যান্ডের নামে। অ্যালবামটির নাম হচ্ছে সুইসাইড সাইলেন্স।
গানটা কভার করেছিল তখন তার কভার করা গানটি কিঞ্চিত কাছে দিয়ে গেলেও পুরোপুরি মিচ লেভেলে যায়নি। এবং বর্তমানে ও মিচ লাকার গান গুলো যখন ভোকালিস্ট হের্না এদ্দিয়ে হেরমিডা (Herna "Eddie" Hermida ) করে তখন মিচ লাকার এর করা গানের মতো টেস্ট পাওয়া যায় না। আর এইটার প্রমান যদি আপনিও পেতে চান তাহলে গানগুলো ইউটুবে থেকে দেখে নিতে পারেন।
আপনাদের সাথে সুইসাইড সিলেন্সের ভোকালিস্ট মিচ লাকার এর করা কিছু জনপ্রিয় গান আপনাদের জন্য উল্লেখ করা হলো :
1:End is the beginning
2:Destructior of a statue
2:Hands of a killer
3:No pity for a coward
4:Girl of glass
5:The disease
6:wake up
7:smoke
8:lifted
9:wasted
10:Disengage
11:You only live once
12:F*cuk everything
13:Human Violence
14:Cancerous Skies
Comments
Post a Comment