Posts

Showing posts from October, 2017

কুমিল্লা চিড়িয়াখানার সিংহের মুমূর্ষু ছবি নিয়ে তোলপাড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।

Image
পশু-পাখি পছন্দ করে না বা ভালোবাসে না এমন মানুষ খুঁজলে খুব কমই পাওয়া যাবে। আর সবার মধ্যে বন্য পশু পাখিদের জন্য একটু বেশি আগ্রহ থাকে। আর মানুষের এই আগ্রহের কথা মাথায় রেখে দেশের বিভিন্ন জায়গায় গড়ে উঠে চিড়িয়াখানা। আর সেই খানে নানারকম বন্য পশু পাখির অনেক সমাহার থাকে।কিন্তু সেই সকল চিড়িয়াখানায় পশুদের তেমন কোনো যত্ন নেয়া হয় না বললেই চলে। তাদের খেতে ও দেয়া হয় অল্প।আর আজ সেই রকমই একটা চিড়িয়াখানার একটা সিংহ এর বিষয়ে কথা বলবো। যার অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে গিয়েছে। তবে কিছু দিন ধরে এই নিয়ে অনেক লিখালিখি ও অনেক আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে।  কুমিল্লায় রয়েছে একটি চিড়িয়াখানা। সেই চিড়িয়াখানায় রয়েছে যুবরাজ নামের একটি সিংহ। সেই চিড়িয়াখানার মালিকরা তার নাম দিয়েছিলেন যুবরাজ। কিন্তু বর্তমানে কুমিল্লা চিড়িয়াখানায় যুবরাজ একেবারেই ভালো নেই। রয়েছে অনেক দিন ধরেই শয্যাশায়ী।বহুদিন ধরে খাবারও তেমন একটা খাচ্ছে না যুবরাজ সিংহটি।কুমিল্লা চিড়িয়াখানায় যারা ঘুরতে আসে তারা যুবরাজের এই অবস্থা দেখে মন খারাপ হয়ে ফিরে আসছে। আর ইতিমধ্যে যুবরাজের একটি মুমূর্ষু অবস্থার ছবি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়েছে। আর এই ম...

ত্রিলয় ব্যান্ডের অ্যালবাম এর নাম থেকেই জন্ম হয় শুন্য ব্যান্ডের।জানতে পড়ুন।

Image
বাংলাদেশের বর্তমানের রক মিউজিক ভক্তদের কাছে হয়তো ত্রিলয় নাম তা খুব একটা পরিচিত না।তবে এই দেশের বেশির ভাগ পুরাতন রক মিউজিক ভক্তদের মধ্যে ত্রিলয় অনেক পরিচিত একটা ব্যান্ড। ত্রিলয় ব্যান্ড যখন মঞ্চ কাঁপাতো তখন আমার বয়স খুব কম ছিল তখন হয়তো ২/৩ বছর ছিল। আর আমি যখন প্রাইমারি স্কুলে ভর্তি হই তখন ত্রিলয় ব্যান্ড হারিয়ে যায় কোনো এক অজানার পথে। আর এই জন্য আমি তেমন একটা পুরাতন রক মিউজিক ভক্তদের একজন হতে পারি নি। আর যার কারণে এই ব্যান্ডটির সম্পর্কে ও তেমন কোনো ধারণা ছিল না।  তবে ত্রিলয় ব্যান্ডের সাথে অপ্রত্যাশিত ভাবে পরিচয় হয়ে যায়।আর হয়তো আমার ত্রিলয় ব্যান্ডের সাথে পরিচয় হওয়া টা ভাগ্যেই ছিল। আমার সাথে ত্রিলয় ব্যান্ডের পরিচয়টা হয়েছিল ইউটুবে বাংলা একটু হার্ড রক গান খুঁজে বাহির করার সময়।তখন একটা গান আমার চোখে পড়লো ত্রিলয় ব্যান্ডের স্বপ্ন মৃত্যু (ডেথ অর ড্রিম) গানটা ,তখন গানটা শুনার জন্য প্লে করলাম। গানটা আমার খুব ভালোই লাগছিলো। গানটার মধ্যে দারুন কিছু মজা খুঁজে পাচ্ছিলাম যেমন রকটাইপ গিটার ,সাথে খুব জোরালো ভয়েস সাথে ভিডিও টা ছিল ভালো লাগার মতো। আর এই গানের মাধ্যমেই ত্রিলয় ব্যান্ডের সাথে আমার পরিচয়।...

বলছি বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় এবং মেটালস্ট্রিমের সবচেয়ে শক্তিশালী হেভি মেটাল ব্যান্ড ক্রিপটিক ফেটের কথা।

Image
"সময় নেই আর ফিরে তাকাবার লোভেরই আগুন পুড়িয়েছে আমায় অন্যায়ের বাঁধনে ঘেরা আমি অসহায় লোভেরই আগুন আজ এনেছে কোথায়" আজ কথা বলবো বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় এবং মেটালস্ট্রিমের সবচেয়ে শক্তিশালী হেভি মেটাল ব্যান্ড ক্রিপটিক ফেটের কথা। এই শক্তিশালী হেভি মেটাল ব্যান্ডটি যাত্রা শুরু করে যখন, তখন চারিদিকে চলছে ফিলিংস, রক্সট্রাটা, ওয়ারফেজ, ওয়েভসদের জয়জয়কার। তখন তুমুল জনপ্রিয়তায় রয়েছিল এই ব্যান্ড গুলো। ওয়াহিদ এবং সারফারাজ নামের দুই স্কুল বালক হটাৎ করেই চিন্তা করলো আমরা নিজেরাই যদি একটা ব্যান্ড করি কেমন হয়।আর তাদের যেমন কথা ঠিক তেমনি কথা মতো ব্যান্ড তৈরির কাজে লেগে পড়লো তারা। তখন তারা তাদের এই পরিকল্পনার কথা জানালো তাদের স্কুলের অন্য তিন বন্ধু সাকিব ফারশিদ এবং ইরেশকে।তাদের জানানোর পর তারা ও খুব আনন্দের সাথেই তাদের পরিকল্পনার মতো কাজ করতে রাজি হয়ে গেলো। আর এই খানে থেকেই গঠিত হয়ে গেলো জনপ্রিয় এই ব্যান্ডটি। আর এই সময় তা ছিল ১৯৯৩ সাল। তখন ব্যান্ডের বেজ গিটারিস্ট ছিল সাকিব ,ড্রামার ছিল ফারশিদ এবং ভোকাল ছিল ইরেশ। তখন তারা চিন্তা করলো ব্যান্ড তো তৈরী হয়ে গেলো কিন্তু ব্যান্ডের কি নাম দিব...

রিকল ব্যান্ড হচ্ছে ভাঙ্গা গড়ার মেশিন।ব্যান্ডটির অজানা তথ্য জানুন।

Image
'' যখন নিঝুম রাতে সব কিছু চুপ  নিস্প্রান নগরীতে ঝিঝিরাও ঘুম আমি চাঁদের আলো হয়ে তোমার কালো ঘরে জেগে রই সারা নিশি এতোটা ভালোবাসি '' অন্তরে গেঁথে থাকার মত লাইনগুলো তাই না?? যদি আপনি একবারও গানটা শুনে থাকেন আপনি বুঝতে পারবেন রিকল কি জিনিস।   বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় রক ব্যান্ড "রিকল", এই জনপ্রিয় ব্যান্ডটি যাত্রা শুরু করে ২০০৭ সালে ঢাকায়। তখন যাত্রা শুরু হবার পর থেকেই শুরু করে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের রক মিউজিক এর সাথে যুক্ত প্রায় এক দশকেরও বেশি সময় ধরে।  "রিকল" ব্যান্ডটি মূলত শুরু হয় স্কুলের বন্ধুদের ব্যান্ড '' ক্রিটেরিয়া " থেকে। এই ব্যান্ডের তখন মেরাজ মহসিন ছিলো ভোকাল এবং গিটারে, পাবেল ছিলো ড্রামে মাসরিক ছিলো ভোকাল এবং গিটারে। আর এই '' ক্রিটেরিয়া " ব্যান্ডটি তাদের প্রথম একক প্রকাশ করে ২০০৫ সালে।'' ক্রিটেরিয়া " ব্যান্ডটির প্রথম একক এর নাম ছিল '' আমি এখনো ''।তাদের এই একক গানটি প্রকাশিত হয় মিক্স টেপে। '' ক্রিটেরিয়া " ব্যান্ডের প্রথম একক আমি এখনো বাহির করার পর ব্যান্ডে লিড গিটারিস্ট হি...

একটি অ্যালবাম দিয়ে যে একটি ব্যান্ড তুমুল জনপ্রিয়তা পেতে পারে তার অন্যতম উদাহরণ হলো ইন্দালো ব্যান্ড।

Image
যদি রাত দুপুরে, ঘুম ভাংগে আমি পাশে নাই  ভয় পাবে কি ??  বাংলাদেশের কোন ব্যান্ড মিউজিক ফ্যানকে যদি জিজ্ঞাসা করা হয় যে এই গানটি শুনেছে কিনা ,তাহলে তার উত্তরটা নিঃসন্দেহে আসবে অবশ্যই হ্যা। আর আজ এই জনপ্রিয় গানটি যে ব্যান্ডের তাদের সম্পর্ককেই আজ কথা বলবো। হয়তো সবাই বুঝে গিয়েছেন কোন ব্যান্ডের কথা বলছি।হুম আপনি ঠিক ধরেছেন আজ কথা বলবো বাংলাদেশের বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড ইন্দালো সম্পর্কে।  ২০১২ সালের প্রথমের দিকে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড ব্ল্যাক ছেড়ে চলে আসেন ব্যান্ডের ভোকাল এবং গিটারিস্ট জন কবির। তার ব্ল্যাক ব্যান্ড ছেড়ে আসার প্রধান কারণ ছিল তার মিউজিক ক্যারিয়ার কে তিনি চেয়েছিলেন অন্যভাবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য।তবে যত কিছুই হোক না কেন গানের মানুষ কি আর গান ছাড়া বেশি দিন থাকতে পারে? অবশ্যই পারেনা।  জন কবির ব্ল্যাক ব্যান্ড থেকে বাহির হয়ে যাবার কিছু দিন পর তার সাথে পরিচয় হয় "আসর্‌" ব্যান্ড এর গিটারিস্ট জুবায়ের সাথে এবং পরিচয় হবার পর তারা দুইজনে মিলে এক সাথে জ্যাম করতে থাকেন।তাদের জ্যাম করা চলতে থাকে এই ভাবে কিছু দিন যাবার পর তাদের সাথে যোগদান করে ব্ল...

বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ডেথ মেটাল ব্যান্ড হচ্ছে সিভিয়ার ডিমেনশিয়া।ব্যান্ডের সকল অজানা তথ্য জানুন।

Image
বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ডেথ মেটাল ব্যান্ড হচ্ছে  '' সিভিয়ার ডিমেনশিয়া''।এই ব্যান্ডটি যাত্রা শুরু করে ২০০৪ সালের দিকে। সিভিয়ার ডিমেনশিয়া ব্যান্ডটি তৈরী করে দুই বন্ধু নাহিয়ান(গিটারিস্ট) এবং শওকী(ভোকাল)  ২০১৪ সালের দিকে তারা দুইজনে মিলে সাহসিকতার সঙ্গে বাংলাদেশের কেন্দ্রবিন্দু রাজধানী ঢাকায় তারা সিভিয়ার ডিমেনশিয়া ব্যান্ডটি গড়ে তুলে।সিভিয়ার ডিমেনশিয়া ব্যান্ডটি অনেক সাহসিকতার সাথে গড়ে তুলেছে এই কথাটা বলার কারণ হচ্ছে।যখন সিভিয়ার ডিমেনশিয়া ব্যান্ডটি যাত্রা শুরু করে তখন বাংলাদেশে আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ডের অবস্থা বর্তমানের মতো জনপ্রিয় ছিল না।যার কারণে তখন এই রকম একটি ব্যান্ড গড়ে তুলে অনেক সাহসিকতার বিষয় ছিল। সিভিয়ার ডিমেনশিয়া ব্যান্ডের লাইন আপ: ★ রিয়াসাত আজমী - ভোকাল ★ সাইমুম হাসান নাহিয়ান - গিটার ★ রায়েফ আল হাসান রাফা - ড্রাম ★ সামির হাফিজ - গিটার ★ কায়সার আহমেদ - বেজ  গিটার সিভিয়ার ডিমেনশিয়া ব্যান্ডের পুরাতন মেম্বার : আহমেদ শাওকী  - এক্স ভোকাল(কারণ ছিল অস্ট্রেলিয়া চলে গিয়েছিলো) এছাড়াও আরো অনেকেই সেশন মেম্বার হিসেবে ছিলো  ।   বিশেষ...

বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় প্রোগ্রেসিভ রক ব্যান্ড অশ্রুত। এই ব্যান্ড সম্পর্কে ধারণা নিতে অবশ্যই পড়ুন।

Image
নিঃস্ব জোছনা আলো দেয় মিথ্যে আশায়... নিঃস্ব বেদনা দুঃখ দেয় কোন আশায়? গানের এই কথা গুলো শুনে অবশ্যই বুঝে গিয়েছেন কোন ব্যান্ডের কথা বলছি।হ্যা ঠিক ভেবেছেন অশ্রুত ব্যান্ডের কথাই বলছি। যারা গান যারা ভালোবাসেন এবং ব্যান্ড এর গান নিয়ে অনেক বেশি খোঁজ খবর রাখেন তারা  "অলিখিত দুঃখ" গানটা শোনেন নাই এমন হতেই পারে না। আর যদি এমন তাই হয়ে থাকে তাহলে সেইটা বলতেই হবে আপনার জন্য আসলেই একটা বড় অপ্রাপ্তি। অলিখিত দুঃখ এই গানটি খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছে।আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো অশ্রুত ব্যান্ডের সম্পর্কে।    ব্যান্ড এর বর্তমান লাইন আপঃ 1. গিটার  : জামি  2. গিটার  : শুভ   3. বেজ : সেহান  4. ড্রামস : সানি  5. ভোকাল : সিমোন   6. এক্স-গিটারিস্ট & লাইফটাইম মেম্বার : ইশাত অশ্রুত ব্যান্ড এর যাত্রা শুরু হয় ঢাকায় ২০০৭ সালের দিকে।তবে ব্যান্ডটি যাত্রা শুরুর আগের ঘটনা। অশ্রুত ব্যান্ড এর ভোকালিস্ট শিমন ভাই, বেজিস্ট সেহান ভাই এবং ড্রামার সানি ভাই তারা সকলেই একই কলেজে পড়তো।তারা সকলে মিলে কলেজে থাকতেই পরিকল্পনা করে একটি ব্যান্ড তৈরী করার। আর এই পরিকল্...

রকস্ট্রাটা হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম হেভি মেটাল ব্যান্ড।পাইওনিয়ার এই হেভি মেটাল ব্যান্ড সম্পর্কে জানতে পড়ুন।

Image
"চিৎকার হাহাকার চারিদিকে কান্না কিভাবে এসব হলো কেউ যে জানে না সবাইকে দেখে মনে হয় যেন অপরাধী এ জীবন কখনো চাইনি আমি।। কি কথা গুলো খুব পরিচিত লাগছে তাই না।আপনি যদি মেটালহেড হয়ে থাকেন তাহলে এই কথা গুলোর সাথে পরিচিত হওয়াটা খুব স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। আর মেটালহেড অথচ এই গানের কথা গুলোর সাথে পরিচয় নেই এমন কোনো মেটালহেড হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনি মেটালহেড হলে অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন কার কথা বলেছি।  হ্যা ঠিকই ধরেছেন  লিজেন্ডারি ব্যান্ড "রকস্ট্রাটার " কথাই বলছি। কারণ রকস্ট্রাটার ব্যান্ডই বাংলাদেশের হেভি মেটাল গানের প্রথম যাত্রা শুরু করে।রকস্ট্রাটার ব্যান্ড বাংলাদেশের ব্যান্ড জগতে যাত্রা শুরু করে ঢাকায় ১৯৮৫  সালের দিকে। তবে ব্যান্ডটি ১৯৮৫ সালে যাত্রা শুরু করলেও তাদের প্রথম অ্যালবাম রিলিজ হয় ১৯৯১ সালের দিকে। ১৯৮৪ সালের দিকে ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা  মইনুল ইসলাম আর ইমরান হুসাইন সেন্ত জোসেফে দুইজন খুব ভালো বন্ধু ছিলেন এবং তারা দুইজন প্রায়শই জ্যামিং করতেন। তখন তাদের সাথে ব্যান্ডে অন্য সদস্য হিসেবে ছিলেন আসিফ আলম ভোকালে, আসিফ ইকবাল ড্রামস আর সাদকাত  কি-বোর্ড। আর তখন ব্যান...

গানের জলে ভক্তদের ভাসানো যাদের একমাত্র লক্ষ্য তারাই হলো জলের গান ব্যান্ড। কি ভাসতে চান নাকি ?

Image
একটা পরিবার । সেখানে মাথার ঘাম পায়ে ফেলা বাবা আছেন, আছেন সর্বসংহা মা, উড়ুউড়ু যুবক, প্রেম সাগরে ভাসা তরুণী, স্কুল পড়ুয়া ছেলে পুলে আছে । তাদের সবার ভাল লাগার মানে টা আলাদা । কেউ মান্না দে, কেউ রবীন্দ্র সংগীত, কেউ অনুপম রয়, কেউ আর্টসেল, অর্থহীন, কেউবা অরিজিৎ-তাহসানে নিজের ভাল লাগা খুজে পায় । কিন্তু একটা ব্যান্ড আছে । যার গান শুনে যে কেউ বলে উঠবে ওয়াও! সে যেই হোক না কেন । আর সেই ব্যান্ডটি হল জলের গান ।  জলেরগান বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ফোক-ফিউশন ধরণের ব্যান্ড। এই ব্যান্ডটি মূলত ফোক গানের উপরে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। জলেরগান ব্যান্ডটি যাত্রা শুরু করে ২০০৬ সালের দিকে। মানুষের জীবনের গল্প ও কথা গুলো নিয়েই তারা গানের কথাগুলো তৈরী করে। তাদের কম্পোজিশন এ রয়েছে অদ্ভুত ভিন্নতা যা অন্য সকল ব্যান্ডে খুব একটা দেখা যায় না। তাদের গানের গভীরতা রয়েছে অনেক বেশি কিন্তু তাদের গানের কথা গুলো খুব সহজ ও সাবলীল যার কারণে তাদের গানের মনোভাব বুজতে তেমন একটা কঠিন হয় না, খুব সহজেই বুঝা যাই তাদের গানের কথা গুলো। আর তার সাথে রয়েছে তাদের জানা অজানা নানারকম বাদ্যযন্ত্রের ব্যাবহার যা বর্তমান যুগে কোনো ব্যান্ডকে ...